পোস্টগুলি

2012 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
ছবি
ছবি
Zahiduzzaman Zahid আয় ফিরে আয় ঋদয় আঙিনায় ২০১২ সাল একটু আগে শেষ হয়ে গেল ! আমাদের মেডিকেল কলেজের সুবর্ণ জয়ন্তী শেষ করে আজ আমিও ফিরলাম বয়সের হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করে ! সততি একটা স্বপ্নের মত কদিন কাটালাম বেশ কিছু সময় ধরে আশেপাশে শুধু চেনা মুখ মধুর কথা চিত্কার চেচামেচি গান ! একটা লম্বা সময় ধরে গান আর গান আর ছবি তোলা ! অনেক ভালো লাগলো অনেককে পেয়ে আবার একটু কষ্ট হলো খুব চেনা অনেককে না দেখে ! ২০১৩একটু অপয়া তাই মনে মনে ভাবছি খুব ভালো কাটবে সবার আমি তাই চাই ! শুভো হোক সবার ১২১৩ খ্রি : জাহিদ ডাক্তার ১ লা জানুয়ারী ২০১২ খ্রি:
সূর্য কি প্রখর তুমি কোটি কোটি আলোক বর্ষ পেড়িয়ে বৈশাখে তুমি দাহ আমায় ... See More
ছবি
বিপ্লবী কবিতায় কথা কয় তয় কির্তন জারি সারি ভাটিয়ালী ... See More
ছবি
ভাবনা পূর্ব পুরুষের স্বপ্ন সাধ একটু জুড়ে সেইতো বালুর বাধ নিমেষেই উড়িয়ে দিয়ে সাগরে দিগন্ত অতলান্ত ডাকে পাড়ে আয় ওপারে ! ভাবনা উত্তর করে আমাকে মনে পড়ে ? কোথায় কখনও ছিলে আমি তার কি যানি ! হারিয়ে সবাই যায় শুধু স্মৃতি পড়ে রয় ! যেমন রংধনু নিমিষে মিলায় সন্ধার গারো নীলিমায় ! জাহিদ ডাক্তার ডেমরা ১৯ শে ডিসেম্বর ২০১২ খ্রি :

Strike

ছবি
সজনী সজনী গো সজনী একখান কথা মানোনি ? দেশটা মোর স্বাধীন হউয়া মন্দনি ? আরো গাড়ী বসত বাড়ি ভাংবানি ? দেশটা যে স্বাধীন মোদের এই কথাটা মনোনি ? জাহিদ ডাক্তার ঢাকা ১৭ ই ফেব্রুয়ারী ২০১২ খ্রি :

Bangladesh

ছবি
Victory 2012
ছবি
পরজীবী পেশা নেশা বেশভূষা দেখতে মানুষ উরাই ফানুস কথার ফুলঝুরি ! এক হাতে মোর রাজাকার আর হাতে বুদ্ধিজীবি ! বিপদরে বাপু এই মাস এলে যায়না তড়িঘড়ি ! জাহিদ ডাক্তার ১৪ ই ডিসেম্বর ঢাকা ১২০১২ খ্রি :
ছবি
ভাত রান্না রহিমুদ্দি শব্দ করে ময়লার ঝুরি পরিষ্কার করে মামুন আসতে পারলোনা হরতালের কারণে অদ্রিতার পরীক্ষা ৭ দিন পিছিয়ে গেল আমার খাবার সংগ্রহে হরতালের পুরো ১ ঘন্টা ! আমি বলিকি আজ দুপুরে একটু খাবার নিজেই না হয় রান্না করি ! ওমা ওদিকে ভাত চুলেতে পুরল নাকি ! জাহিদ ডাক্তার ১১ ডিসেম্বর ২০১২ খ্রি :
ছবি
রবিশংকর বিটলস বিটকেলে এই নামটার সাথে ছিলেন জর্জ হ্যারিসন গুরু শিষ্য শিষ্য গুরু এক চাদরে অন্য রবি রবির ছড়া ছড়ি যুগলবন্দী ! ( ওস্তাদ রবি শংকরের বাড়ি নাটোর )
ছবি
বারো বিভ্রাট ( ফাহমিদাকে ) আস্ত একটা মুস্কিল ভাই দেশকে ভালোবাসে রাজনীতি বর্জিতে চায় দেশটা বুঝি গায়েবে পায় ছাগল আর রাম ছাগলে একটা মিল আছে একটা থাকে আসমানে অপরটা তার পাছে ! বারোয় মরতে এসে বারো বারোয় বিভ্রাট রাম ছাগল দেশ পায় বিকোয় স্বপ্নের হাট ! জাহিদ ডাক্তার ঢাকা ১২ ই ডিসেম্বর ২০১২ খ্রি :
ছবি
ভাত রান্না রহিমুদ্দি শব্দ করে ময়লার ঝুরি পরিষ্কার করে মামুন আসতে পারলোনা হরতালের কারণে অদ্রিতার পরীক্ষা ৭ দিন পিছিয়ে গেল আমার খাবার সংগ্রহে হরতালের পুরো ১ ঘন্টা ! আমি বলিকি আজ দুপুরে একটু খাবার নিজেই না হয় রান্না করি ! ওমা ওদিকে ভাত চুলেতে পুরল নাকি ! জাহিদ ডাক্তার ১১ ডিসেম্বর ২০১২ খ্রি :
www.drzahidrajbari zahiduzzaman1@gmail.com
ছবি
বোবা বোধ ইন্দ্রগুলি চল নেড়ে চেড়ে দেখি চক্ষু তুমি কি দেখো ? চশমা সমেত সেই কবে থেকে ক্লান্ত আমি দৃষ্টি বিকল আদি অন্তে ! কন্ঠে তাহার মধু মাখা ভাষা কর্ণ কুহরে জাগেনা নতুন আশা ঘ্রানের শক্তি আজও কি আছে অবশিষ্ট সোদা গন্ধ ঘিরে থাকে যেন মোহাবিষ্ট ! জিহ্বা এত দীর্ঘ হয় ! জিরাফ নয়তো ? লালসা দেখো লাগাম ছিন্ন দিগন্ত বিস্তৃত কোনো বোধ আজ আর নাই অবশেষ স্নায়ু গুলি তবে কেবলি বিকল উড়েনা তাইত আকাশে বিফল স্বপ্ন অবিরত ! জাহিদ ডাক্তার ২৬ শে নভেম্বর মাধবদী ২০১২ খ্রি :
ছবি
ছবি
লাটিম ওই আমলেও একটা লাটিম ছিল আমার ঘুরত অনেক জোড়ে সাড়া পড়ত ভর দুপুরে চেনা এক দুপুর সেই দুপুর মনে আছে তোর ? মনে থাকলেও কি আর না থাকলেই কি কিছুই যায় আসেনা তাতে ! এখন সন্ধা রাত আসবে একটু পর তার পর আবার সকাল হয়ে দুপুর ! তবু কোনো কোনো দুপুরকে সারা জীবন মনে থাকে এর কোনো মানে হয় ? মন তুমি বেজায় বোকা খামাখা এত ভাব কেন ভাবনা গুলোকে মুক্ত করে দাও যেখানে খুশি চলে যাক ! তার পর চল আমরা আবার ফিরে যাই ! সময়কে পেছনে ফেলে দুরে অনেক দুরে ! যেখানে সময়ের কোনো নাম থাকেনা ! জাহিদ ডাক্তার ১৬ ই নভেম্বর ভুলতা নারায়নগঞ্জ ২০১২ খ্রি :

Cricket

ছবি
ক্রিকেটীয় জাতীয়তাবাদ ধর্মীয় জাতীয়তা ফলাফল গনহত্তা ভাই বধে ধর্মের ভাই ইতিহাসে খুব কম নাই '৭১ ভুলিনাই এই হলো সারবেত্তা ! চাষা ভূষার ছেলে পুলে খেলছে দেখছে জগৎ মিলে চাঁদ তারার নর্তন কীর্তন দেখ চেয়ে বিবর্তন ! মীর জাফর ছিল যত যুক্তি তাদের কত শত সবাই যখন গোলাম সাজে চাষা ভুষা মান রাখে ! মোদের ছেলেও ক্রিকেট খেলে জগত দেখুক চক্ষু মেলে বাজান রে তোর ভয় নাই খেলে হারলে লজ্জা নাই ! খেলার মাঠে সবাই ভাই দেশের মান রাখা চাই ! জাহিদ ডাক্তার ঢাকা ১৬ ই নভেম্বর ২০১২ খ্রি :
ছবি
জল জংলার দেশ ( হৈমন্তী সুর্যাস্ত - ১ )
রাজনীতি গণতন্ত্র পরিবারতন্ত্র ইত্যাদি ভাবনা পূর্ব প্রকাশিতের পর : মধ্যে অনেক বেশী বিরতি হয়ে গেল পাঠকের মনেরাখা কঠিন পূর্বের কথা ! আমারও মনে থাকেনা তাই এই লিখে রাখা ! আমি যেহেতু পেশাদার লেখক নই তাই এমন হতছে অনেকটা সেই জেনারেলদের রাজনীতির মত যারা দেশের অতন্দ্র প্রহরী আর তাদের অতিরিক্ত দায়িত্ব রাজনীতি করা ! যা কেবল দেখাযায় আমাদের মত উন্নয়নশীল দেশ গুলিতে যেখানে আগে রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল তারপর দল গঠন ! ফলাফল সেই কিচ্ছা ভারত পাকিস্তান দেশ ভাগের পর ভারত শাসিত হতে লাগলো রাজনীতিকদের দিয়ে আর পাকিস্তান জেনারেলদের দিয়ে আর তাই আল্লার আশির্বাদ পেল হিন্দুস্থান আর পাকিস্তান মার্কিনিদের আশির্বাদে চলতে থাকলো ! আমাদের বাংলাদেশ স্বাধীনতার পর মাত্র কয়েক বছর রাজনীতিকদের শাসনে থাকার পর সেই পাকিস্তানী ঐতিহ্য জেনারেলতন্ত্র গণতন্ত্র বুটের নিচে ! অনেকটা রক্ষক ভক্ষকের মত আর উন্নত গণতান্ত্রিক দেশ গুলো তাদের ঈমানী দায়িত্ব পালন করতে লাগলেন ! অন্ধের হস্তি দর্শনের মত আমরা আমজনতা ফ্রুট পান করে আমের স্বাদ ভুলতে বসেছি ! দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে শুরু হলো ক্যাডারতন্ত্র শিক্ষকরা বলতে শুরু করলেন মারহাবা মারহাবা
ছবি
কেবলা এখন মার্কিন বুঝি মোল্লা তুমি মাল্লার মাঝি গামছা ধারী বেশতো পেতে বসে যাও আসবে হাড়ি খাও ! তুমিতো কম নও ডিগ্রী ধারী পাতলে থালা বন্ধু ভারী পাবে কারী কারী ওই মুলুকে শশ্রুধারী বাংলার গাজী ক্ষমতার লোভে ফের ডিগবাজী ? আহারে ওই বয়সে প্রত্যেকে বুঝি ভাগ্গিস আজও দন্ত বিকাশি না হাসলেও হাসছি ভারী বীরের মুখে আজ একি শুনি ! পদ লেহন ? নাকি পরা পানি ! আমরা নাহয় ক্ষুদ্র জাতি বাঁচিবার চাই এইতো আকুতি কর জোড় শুধু এই মিনতি ! জাহিদ ডাক্তার ১১ ই নভেম্বর ঢাকা ২০১২ খ্রি :
ছবি
কবিতার স্রষ্ঠা কবে যেন কোথায় পড়েছিলাম ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় কবি কিশোর সুকান্তের লেখা তবু এভাবে শুরু করলাম কাব্য করা আরকি ! কবি ও অকবি যাহা বল মরে মুখ বুজে তা সই সবি এটা নজরুলের লেখা ! ভাবনা আমার কি তবে আর লিখব আমি ? কবিতার কথা বলে একটা প্রবন্ধ বই লিখেছিলেন শুদ্ধতম কবি জীবনানন্দ বিশ্ব কবি থেকে শুরু করে পূর্বাপর অনেক কবি ও কবিতা উপনিষদ থেকে বিংশ শতাব্দী কি নাই তার নিজব্দি ! আশ্চর্য সমসাময়িক কবি নজরুল কিবা সুকান্ত কাউকেই উল্লেখ করেননি ব্যাপারটাকি ভাববার আছে বৈকি ! শুধু সমকালীন স্রেষ্টথ্থের চিন্তায় ; নাকি শিল্পতীর্ণ কাব্য হয়নি ! স্রষ্ঠারা বড় বেশি দাম্ভিক স্বার্থপর না হয় অভিমানী জীবনভর ! জাহিদ ডাক্তার ৭ ই নভেম্বর বেলাব ২০১২ খ্রি :
ছবি
কি জানি সত্য কিনা জানিনা আশ্চর্য না ? যা ভাবছিলাম তাই হয়ে জাত্ছে না নাজেল হচ্ছে এমনও না এমনও না যে কোনো আছর আছে তাও শোনা যায়না ! জিন এনালাইসিস করা ঠিক না তাই বেড়ে গেছে ওরা ওদের কথা সততি হয়ে যায় তবে ভোটার না আই ডি ছাড়া হয়ত কেউ চিনবে না তবু বলা যায়না ভাগ্গিস কিচ্ছু খায়না ! হা না দিয়ে ঠিক যাচাই বাছাই তবু থাকে তো কাছেই জান না ? অনেক বেশী না ! তবু অবহেলা ঠিক না কেউ কিনতু একা না ! বিকাশ কিন্তু একনা তাই না বাঁচতে ইচ্ছে হয়না ? জাহিদ ডাক্তার ৬ ই নভেম্বর ২০১২ খ্রি :
ছবি
চির সবুজ আয় কিছু গাছ লাগাই যেন শীতেও পাতা থাকে পাতায় পল্লবে কুড়িতে প্রস্ফুটিত হবার সুযোগ থাকে ! আয় সভ্য মানুষের মত প্রাকিতিক আচরণে হই অব্ভোস্ত অন্য পাঁচটা প্রাণীর মত জাতের নামে নাহয় যেন বজ্জাতি শুধু মাত্র করবনা আর মিথ্যা কাজে হুজ্জতি ! পাপের রাজা মিথ্যা বলা অনেক ক্ষতি ! বিশ্ব মাঝে কটা আছে এমন সবুজ বনবনানী অটবি ! আমরা হব এন্ভীয়র্মেন্ট ফ্রেন্ডলী ! এক অপরূপ সৃষ্টি ! জাহিদ ডাক্তার ৫ ই নভেম্বর ২০১২ খ্রি :
বাড়ি নেই অবনী দিন কাল ভালো জাতছিল না বড়দার দেশে যে হারে মানুষ বাড়ছিল কদর কমছিল ডাক্তার কবিরাজের মিস্তিরি নয় ইঞ্জিনিয়ার ! পরতি বাজার শিক্ষার ! অগত্তা ভিটে টুকু কবিরাজের ভাইয়ের নামে দলিল করে দিয়ে মা মেয়ের হাত ধরে ছোট মেয়ে নাকি বড় কে জানে একমাত্র সাহস অবনী তখন ওই বছর পাঁচেক বয়স ! দেশ ছেড়ে চলে যায় ওরা সে অনেক দিনের কথা ! আমাদের বয়সী কেউ ছাড়া কারো মনে থাকার কথা ? মেধাবীদের কথা আলাদা ওরা রাতের স্বপ্ন পর্যন্ত বলে দেয় মনে রাখে শুধু তা ভেবনা রীতিমত পেটেন্ট করে বাজারে বিকোয় সেই স্বপ্নের ওষুধ ! তবু কাল মধ্যরাতে ওর বন্ধুরা কি যেন নাম বাপু কি করে বলি ; খোজা খুজি করছিল নাম ধরে আর ডাকছিল ওর নাম "অবনী বাড়ি আছিস ?" আমি বলতে জেয়ে চুপ করে গেলাম অথই মানে আমার বড় কননা চিতকার করে বলে ঘরের দুয়ার খোলা বাবা ! অবনী আপুতো বাড়ি নেই গেল কোথা ? আমি মনে মনে বলি বোকা ! যাবে আর কোথা এই তো দেখলাম হেথা যাবে আর কোথা মানে হয় হেথা নয় সেথা কথার কথা বাড়ি নাই এই যা ! জাহিদ ডাক্তার ৫ ই নভেম্বর মাধবদী নরসিংদী ২০১২ খ্রি :
ছবি
হৈমন্তী সকাল থেকে টিপ টিপ বৃষ্টি ! তাই বুঝি রবি এই ঋতুতে নাই সৃষ্টি তোমার হৈমন্তী কাব্য নয় গল্প বাসি শেফালি গাহে বিরহ গান দিবা নিশি ! কার্তিক আমি নহি দূর্গা পুত্র তার শ্রাদ্ধ অপরূপে আসিবে ভরা ক্ষেত যত্রতত্র ! রাজপুত্র নহে তুমি আমি কেহ আমারি মত এক সর্বহারা কহে হেমন্তে তোমার সাথীরা গাহে ফসলের গান নবান্নে আত্মহারা যারা অঘ্রানে ভরা ক্ষেত মুজুর তাহারা ! এত কবি কেহনাই নবী এই ভূমে আমাদের ঋতু তাই নাহি চুমে মরুভূমে আমাদের ধরণী ষড় ভুজে ফসলের গান কোন তস্করে লুটিল মান লক্ষী সরার প্রাণ ! বেদুইন কহ কবে ছিল তাহার অন্তর অমলিন আদি অন্ত আছে অনাবিল জলে অন্তমিল ! বাশি বাজিবেনা আর গাহিবেনা ক্ষতিকি ? সবকিছু গাই গান বিরহগীতি নির্ভিক ! নার্গিস গোমতি বিরহে নজরুল ফেরেকি প্রাণে হায়রে পিটি লেফট রাইট হতচ্ছাড়া রেঙ্গুনে ! বাকুরায় দুর্ভিক্ষ ভাগ্যহত ভালবাসা বোঝেনা প্রেম অনাহুত ! যমুনাও শুকায় চর জাগে পদ্মায় মাঝি দেখো কাস্তে নয় সওয়ারী বায় ঢাকার আঙ্গিনায় ! তাহারা করে পাশ্চাত্য চিত্কার গনিকা মনা ! লক্ষী সরায় জলের কনা অশ্রু রসে বোনা ধুমায়িত ধুপি বিকোয় বিকেলে কলরব শোনা ! বাসরির বাসর শু
ছবি
সভ্যতার ক্রমবিকাশ কোটি কোটি বছর ধরে পথ হাটিলাম পৃথিবীর পথে ! অগ্নি প্রস্তর লৌহ তাম্র হয়ে ডিজিটাল যুগে ! অনেক হাটিলাম আমি শুধু পুস্তকে নয় আপন জীবনে পেশী শক্তিতে নয় মস্তকে আপন অনুভবে কখনো উর্দ্ধ শ্বাস কখনো নিশ্চিন্তে ! অনেক খুশি আমি আপন ভুবনে ! ওখানে শুধুই আমি জাগরণে অজ্ঞানে আমায় কেবল ভালবাসি আমি নিশীথে দিবসে ! সদাই এতিম আমি শ্বর্জে বীর্যে নহি তাইত আজও গাহি স্থুল মেদিনী নহী আজন্ম পাপী তাই পরাভব নাহি জানি সংশপ্তক চেন কেহ তা কেমনে মানি ! বিনিময় আদিতে ছিল যেমন আজিকে আছে ফুটপাথ বদল হয় হয়না রাজপথ পাছে তাহারা আসে যাহারা কাজের মাঝে সদাই নিমগ্ন থাকে জগৎ তো সৃজিছে তারা আর যারা বাকে বাকে নিত্য লোভী পাপী যানে আর নাহি জানে ! আজ এই দিনে খুনি তারা যারা বন্দী হত্যা করে নিজ আমানতে কারা অন্তে গুপ্তে উহারা মানবতার কি কথা কহে দেখিলাম আরো সাধ জাগে পরাজয়ে নহে ! সেই পুরাতন কথা অন্যায় যে করে অন্যায় যে সহে জানিও প্রকৃতি তারে সমান দহে ! জাহিদ ডাক্তার ঢাকা ৩রা নভেম্বর ২০১২ খ্রি :
ভালবাসা কারে কয় ভালবাসা এক অস্তিত্বহীন অনুভবের নাম ! কেউ কেউ দুরথেকে কেবলি ভালোবেসে যায় কেউ তারে অনুভবে পায় কল্পনায় ! সকল ইন্দ্রিয় তাকে স্পর্শ্ব করতে পারেনা সকল সময় সকল বয়সে তার রূপও এক থাকেনা ! নারী পুরুষ কিবা লাল নিল কোনো প্রকারভেদ সম্ভব নয় ! ইহা কেবল দান করা যায় যায় ভালোবেসে যাওয়া ! গ্রহণ করা সম্ভব হয়ে ওঠেনা প্রায়শও কেবলি প্রলুব্ধ করে বার বার ! জাহিদ ডাক্তার ঢাকা ২ রা নভেম্বর ২০১২ খ্রি :
রীদয়ের জং ধরা যত কপাট ভাঙ্গিয়া দাও এতক্ষণে মনে হতছে তাহারা এক অচলায়তনে বন্দী তাহারা না পারে গিলিতে না পারে উগ্রাইতে ইহাকেইকি বলে ত্রিশঙ্কু অবস্থা ? মিথ্যার এই রূপ অবস্থায় পরতেই হয় ! জানিলে কষ্ট বারে বই কমে না তবু জিজ্ঞাসার শেষ হয়না একবার জানিতে শিখিলে আর নিস্তার নাই ! খরস্রোতা নদী দেখিয়াছি ! আপন পর কিচ্ছু মানেনা যাহা পায় তাহাই ভাসাইয়া লইয়া যায় ! ঘর বাড়ি পশু গবাদি কি নাই তাহাতে বানের জলের এমনি জোর ! শুধু পারেনা মত্সকে ভাসাইতে ! সে কেবল স্রোতের বিপরীতেই উজাইতে চায় ! খোলসে পুটি পাবদা এমনকি ডান কানা পর্যন্ত ! জলে যাহারা বাস করে তাহারা কি কুমিরকে জানেনা ? বোধ করি নিশ্চই জানে তবু পালায়না ! সুতরাং জলে বাস করিবার অধিকার কেবল যাহারা জলজ তাহাদেরই ! সাগর সকল কিছু গ্রাস করে খরস্রোতা নদীয় তাহার বসে ! তাই বলিয়া আমরা তাকে ভালোবাসিবনা ? ইহা কেবল কাপুরুষদেরই সাজে স্রোতের অনুকূলে চলা ! জয় বাংলা ! জাহিদ ডাক্তার ঢাকা ২র নভেম্বর ২০১২ খ্রি :
কলা প্রকারভেদে কলা অনেক বিচিতে গাছ এমন্কলাও আছে গাছে বাজরে বিকোয় শুধু সবরী সাগর তা ভেবনা কাচ্কলাটাও অনেক্দামি রক্তে ঘাটতি হলে কচু কলা দুইই চলে রান্নাকরার ছলে ! মদনা কে তাও পর ভেবনা মুল্য ওরও আছে ঢাকার হাটে আইট্টা নামে কুট্টি যারা কেনে ! আরো আছে চিনি চম্পা মিষ্টি বেজায় শতেক ছরায় পেলে তাও হবে পাহাড় নদী কলার কাদি কাজল হাওর খুলে নিল মাথার কাপড় শ্রীহটটোতে গেলে কলা লেবু হরেক রকম গভীর রাতে থাকত গেটে রাতের পেটে ম্যাক মজিলা কয়কি দেখো ভোটের হাটে সবরী কলা কবরী কলার মত ! হার হাবাতের কথাশোনো করতে চায় পদানত বাপের বেটা অনাজ্কলা অন্য নামও আছে ভর্তাখেতে মন্দশেনা কাঁচা লংকা হলে তাইত বলি সবাই কেন কলিকাতা ছোটে কলার পাতা কাসার বাসন নেমন্তন্ন পেলে এক কাধি সাগর কলা ফানাসহ গেল আমরা কজন দুধের শিশু ক্রুশ বিদ্ধ যিশু বাবা তোমার পায়ে পরি হাতটা এবার ছার গারো হাজং চাকমা মুরং কলার কাদি পেলে দৌড়ে আসে কাটতে কাদি রাঙ্গা মাটি গেলে ! ইচ্ছে ছিল লাগাম দেব হাটে মাঠে পথে ঘটে ষোলো কলা পূর্ণ হবে কবিতা শেষ হলে ! জাহিদ ডাক্তার ৩১ শে অক্টোবর ২০১২ খ্রি :
অশ্বথ ও বট তোমরাকি রমনাতে গিয়েছিলে সেই সকালে ওখানে গান গাইতে গিয়ে মরে গেল কেযেন চেনো তারে ! মনেনাই তাইনা ? মনে থাকার কথাও না আমাদের ভুলোমন সাহাবিত নয় যারা বটকে বলে অশ্বথ আর পাকুর কে বলে বট তারা দেশময় ! এ তল্লাটে আজও অনেকে পাকুরকে অশ্বথ বলে হা এটা ওর পোশাকি নাম ডাকে অনেকে শহরে কেউকেউ বলে যদি চেনে তাকে ! তোমরাকি কেউ ভুলে যাও কখনো পাইন কিবা সাইকাস ওরা বট কিবা অশ্বথের মত নিবির আলিঙ্গনে জরায় না হরিয়াল আর বসেনা অশ্বথের শাখে ইপিলিপিল অনেক দ্রুত বাড়ে ! সারাদেশ চেয়েগেছে মেহগনি আর সেগুনে ! বুলবুলি তুই কি খাবি কাকের মত বেলত খায়না শালিখে ! অভুক্ত পাখি উড়ে যা ডানামেলে ওই বনে চিরহরিত আমাজন নেই মোর সনে ! তবু বাংলাতে আজও কিছু বাঘ আছে বেচে যা চলে সেই মান্গ্রভ ফরেস্ট হেরন বনে ! অতন্দ্র প্রহরী বিলুপ্ত প্রায় প্রজাতি বাসকরে গুই সাপ আর হরিনশাবক সনে ! কেবলি আমরা কজন আজও বেচে কুমড়া আর আউশ ধানের ক্ষেতে পিপিলিকা কেদে যায় কীটনাশক পেটে ! জাহিদ ডাক্তার ৩১ শে অক্টোবর ২০১২ খ্রি :
বিধি তুমি আমায় বাংলা দেখাও ? তির তির করে বয়ে যাওয়া কোনো স্রোতধারা নয় ছিল তাহা দুর্বার চরের নাম কইন্যা সোনা সেথায় ছিল মোর পূর্বপুরুষের ঘর ! পদ্মার তীরে আমার জন্ম পূর্ব উজানচর দরবেশ আর বাহাদুর সেথা এসে বাধে নিজ ঘর আমি বয়ে চলি সেই সব জিন নাহি মোর কেহ পর ! এসব তোমার জানা আছে জানি জাননা কেবল আমি ঋদয় ক্ষরণে নিশ্বেস মানি হস্ত সেই দুই খানি ! কেন তুমি মোর চেনাও আজিকে শিলিগুড়ির ট্রেন খানি ওই গাড়িতে ছয় নম্বরে নামত আমার বাবা মা'যে তাহার পথ পানে চেয়ে ফেলিত চোখের পানি ! ঘনশাম তার নাম ছিল নাকি গাইত ভাটিয়ালি আর মুর্শিদী সেই গান কি যেন ছিল ধর্ম তাহার জানিনা আজিকে আমি সেই চোখ মুদ গাহিত সে গান সে এক ঐকতান ! তাহারে তোমার মনে নাই জানি আমি নই তার পর এই অভিমান বয়ে যায় নদী আবার পরেছে চর ! দরবেশ ছিল গেও রাখল আর বাহাদুর তার প্রাণ কতযে হত মান অভিমান জগত স্বার্থপর আজিকে একথা আমিও জানি শেখাও জীবনভর ! বিচার চাহিনা দেবে তুমিতা দেবে তাহা জানি রোজকেয়ামতের পর মজাই হবে দেখা যদি হয় ময়দান পরে কহিব কষ্ট দিলে যাহা এই জীবনভর ! অঙ্কেতে আমি বরাবর কাঁচা আফতাব ছিল স্যার জীবন শিখতে কাজোল হাওর দেখেছি আ

সেকুলার 

সেকুলার  ( একটি রাজনৈতিক দল ) ১) আমরা বাংলা দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন চাই ! 2) বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী দেশ পরিচালনার অঙ্গীকার নিয়ে ভোটের মাধ্যমে      রাষ্ট ক্ষমতা দখল করে দেশকে প্রকৃত কল্যাণ রাষ্ট্র হিসাবে বিশ্ব দরবারে পরিচিত       হতে চাই ! ৩) বেশি কথা না বলে মিথ্থা চুরি ঘুষ দালালি স্বজনপ্রীতি মুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই ! urboshi71@gmail.com

সেকুলার

সেকুলার  ( একটি রাজনৈতিক দল ) ১) আমরা বাংলা দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন চাই ! 2) বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী দেশ পরিচালনার অঙ্গীকার নিয়ে ভোটের মাধ্যমে      রাষ্ট ক্ষমতা দখল করে দেশকে প্রকৃত কল্যাণ রাষ্ট্র হিসাবে বিশ্ব দরবারে পরিচিত       হতে চাই ! ৩) বেশি কথা না বলে মিথ্থা চুরি ঘুষ দালালি স্বজনপ্রীতি মুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই !
সেকুলার  ( একটি রাজনৈতিক দল ) ১) আমরা বাংলা দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন চাই ! 2) বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী দেশ পরিচালনার অঙ্গীকার নিয়ে ভোটের মাধ্যমে      রাষ্ট ক্ষমতা দখল করে দেশকে প্রকৃত কল্যাণ রাষ্ট্র হিসাবে বিশ্ব দরবারে পরিচিত       হতে চাই ! ৩) বেশি কথা না বলে মিথ্থা চুরি ঘুষ দালালি স্বজনপ্রীতি মুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই !
সেকুলার  ( একটি রাজনৈতিক দল ) ১) আমরা বাংলা দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন চাই ! 2) বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী দেশ পরিচালনার অঙ্গীকার নিয়ে ভোটের মাধ্যমে      রাষ্ট ক্ষমতা দখল করে দেশকে প্রকৃত কল্যাণ রাষ্ট্র হিসাবে বিশ্ব দরবারে পরিচিত       হতে চাই ! ৩) বেশি কথা না বলে মিথ্থা চুরি ঘুষ দালালি স্বজনপ্রীতি মুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই !
সেকুলার  ( একটি রাজনৈতিক দল ) ১) আমরা বাংলা দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন চাই ! 2) বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী দেশ পরিচালনার অঙ্গীকার নিয়ে ভোটের মাধ্যমে      রাষ্ট ক্ষমতা দখল করে দেশকে প্রকৃত কল্যাণ রাষ্ট্র হিসাবে বিশ্ব দরবারে পরিচিত       হতে চাই ! ৩) বেশি কথা না বলে মিথ্থা চুরি ঘুষ দালালি স্বজনপ্রীতি মুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই !
সেকুলার  ( একটি রাজনৈতিক দল ) ১) আমরা বাংলা দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন চাই ! 2) বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী দেশ পরিচালনার অঙ্গীকার নিয়ে ভোটের মাধ্যমে      রাষ্ট ক্ষমতা দখল করে দেশকে প্রকৃত কল্যাণ রাষ্ট্র হিসাবে বিশ্ব দরবারে পরিচিত       হতে চাই ! ৩) বেশি কথা না বলে মিথ্থা চুরি ঘুষ দালালি স্বজনপ্রীতি মুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই !
কসাই জেলে পুরোহিত আমিষ রে তোর দুই শিকারী সবে কয় কারবারী আমি কই মেহেরবানী পূজার প্রসাদ করে বধ মেরাস্মাস খায়না ঠাকুরে পায় বুঝি কাঙ্গালে ! কষিঅরকার হয় আমিষ কম যার কবে পায় সকলে কোরবানির বিকেলে যাবেনা বিফলে মানুষ নয় সকলে ! জাহিদ ডাক্তার রাজবাড়ি ২৫ শে অক্টোবর ২০১২ খ্রি :
বাজান আমার ভালো লাগেনা বাজান সব্বাই তো আখের গুচায়তাছে ! কি দেশে জন্মদিয়া গেলা নিয়ম দেহি উল্টা পাল্টা ! জাগো এত অকাম করা দেহি - হেরাই আরামে ঘুমায় ! মদ খাওয়া হারাম গাজা খাওয়া খারাপ ! তা এগুনা আমদানি করা কেমনে হালাল ? ধর চুরি করা অন্যায় পাপ হয় তায় মানষে সুমানে চুরি করতাছে কেউ জিগায় ? মাল পানি ছাড়লে বেবাক দেহি খালাস ! অন্য ধর্মের মানুষ গুনারে আমরা দেখতে পারিনা ! তায় হেগ টাকা আমরা নেই কেন ? হেরা আমগো দেশের বালো চাইলে পদ্মা বিরিজ বানায় না কেন ? জাতীয় পরিচয় পত্র সুন্দর করনের প্রজেক্ট বাতিল না কইরা বিরিজ বাদ দিল কেন ? বাজান কতা কৌনা কেন ? বয় লাগে ? আরে তুমিত মইরা গেচাও ! তুমার ভয় করে কেন ! ফেরেস্তাগলোগে সাক্ষাত হইলে কইও - আল্লারে গিয়া কউক খ্রিষ্টান্গ টেকায় ব্রিজ বানাইলে আমাগো জাত পাত খাকবত ? আশ্চা আর একখান কতা প্রথম আলো হেগ মতলব কি হেরা কি করবার চায় ? মানুষ কেমনে বালো অইব ? বেবাক্তেই তো একফালি ! গুস খায় নাইলে চুরি করে ! ওনারা করে নেতা বনানীর লাগি চিল্লায় ? ওনারা আস্তে আস্তে অহন দেহি সব সরকারের শেষের দিক সবকিছুই খারাপ কয় কেন ? ওনারা কেমনে এত বালো অইল ? ওনারা
দুই বাংলার সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় দেশী তুমি চইলা গেলা দুনিয়া ছাইরা একবার কইবানা ফরিদপুরা হইয়া কামডা কিন্তু ভালো হইলোনা তোমার কথা মনে রাখব আমরা কয়জনা ! অনেক কথা কইতা লেখতা মনের কথা কবিতা গল্প তোমার চশমা মনে পরবনা ? কষ্ট বুঝি আর পাইবানা বেপারটা খারাপনা চুপি চুপি চইলা গেলা তাও মন্দনা ! বেশি বেশি লেখার মানুষ আর থাকলোনা হুমায়ুন আহমেদ সেউ দেখো খরচাপাতি কইরা বাচতে পারলনা ! নতুন কারো না রাইখা আর কয়টা দিন থাকতে পারলা না সবার চলে যাওয়া ঠিকনা ! যাই হোক কেউ কথা রাখেনা ! আগে জানতাম না ! জাহিদ ডাক্তার ২৩ শে অক্টোবর ২০১২ খ্রি :
খুনের প্রকারভেদ গোলাপের খুনি আছে আছে সপ্নখুনি মুনিদের সাজেনা খুনকরা সম্ভাবনার সোনালী সকাল দুপুর রাত্রি কখনই সম্ভাবনার মৃত্যু হয়না হলে তাকে খুনের বাহানা মুক্ত মনে ছলনা সয়না মনে গায়না গানে গয়না ধুলায় কুড়িয়ে পাওয়া সম্বাবনার মৃত্যু হয়না সম্ভাবনার আছে ডানা ! ডানা মেলে দেখনা !! জাহিদ ডাক্তার ২৩ শে অক্টোবর ২০১২ খ্রি :
সকল দুয়ার বন্ধ পাবি কি রেখে যাচ্ছিনা তাই বলি একজনমে বহু জনম সপ্নাবলী সবুজ সোনালী ফসলের মাঠ পথঘাট এব্রথেব্র হলেও মাটি শঠ এমনকথা বলবিনা ! হাল ধরে থাক যাক বয়ে যাক উদাস হাওয়ায় উড়ে যাক মেঘের মত ! সবিতো গেলাম রেখে নিলাম হলেও আজও দেখবি জগত ডেকে পথ দেখাবি অন্ধত্ব আর কিছুকি আছে বাকি সময় মত দাড়িয়ে যাবি কথা হবে যুক্তি মুখে হারিয়ে থেকে পথ পেরুবি শিতল্কঠিন সবি দিলাম সবকিছু মোর দিলাম একে ! জাহিদ ডাক্তার ঢাকা ২১ অক্টোবর ২০১২ খ্রি :
সকল দুয়ার বন্ধ পাবি কি রেখে যাচ্ছিনা তাই বলি একজনমে বহু জনম সপ্নাবলী সবুজ সোনালী ফসলের মাঠ পথঘাট এব্রথেব্র হলেও মাটি শঠ এমনকথা বলবিনা ! হাল ধরে থাক যাক বয়ে যাক উদাস হাওয়ায় উড়ে যাক মেঘের মত ! সবিতো গেলাম রেখে নিলাম হলেও আজও দেখবি জগত ডেকে পথ দেখাবি অন্ধত্ব আর কিছুকি আছে বাকি সময় মত দাড়িয়ে যাবি কথা হবে যুক্তি মুখে হারিয়ে থেকে পথ পেরুবি শিতল্কঠিন সবি দিলাম সবকিছু মোর দিলাম একে ! জাহিদ ডাক্তার ঢাকা ২১ অক্টোবর ২০১২ খ্রি :
রাজনীতি গণতন্ত্র পরিবারতন্ত্র ইত্যাদি ভাবনা পূর্বপ্রকাশিতের পর : আমি আমার লেখাতে উপমহাদেশের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধানোর মূলকারিগর ইংরাজ বলাতে অনেকে দ্বিমত করেছেন ! ব্রিটিশ কেই দায়ী করার কারণ এইধরনের উপনিবেশের অধিকারী পুর্তগিজরাও ছিল ছিল তাদের শাসনের নানান কৌশল ! আজ আর পৃথিবীতে সরাসরি উপনিবেশের সুযোগ নেই ! তবে উপমহাদেশে ব্রিটিশরা হিন্দু মুছলমানের মধ্যে যে পারস্পরিক হিংসার অনেকটা স্থায়ী প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়ে গেছেন ! কিন্তু সাম্প্রদায়িক ঘৃণার যে বিশ বৃক্ষ দুটি ভিন্ননামে ভারতবিভক্তি যেন টেম্পলেট সৃষ্টির কারখানা কারণ নাম যখন হিন্দুস্থান পাকিস্থান সেখনে মুছলমানের ভারত বিদ্বেষ আর হিন্দুদের পাকিস্তান বিরোধিতা চরিত্রের সৃষ্টি সহায়ক হয় ! আমার লেখা কালীন বিরতির সময়ে আমাদের বাংলাদেশে ভয়ানক ঘটনা ঘটেছে বা ঘটানো হয়েছে যাতে মুছলমান হিসবে আমি লজ্জিত যদিও ঘটনাতে সাম্প্রদায়িক উস্কানির যোগানদাতারা আমাদের মাতৃভূমিকে অনেকবার কলংকিত করার চেষ্টা করেছে আজও করে যাচ্ছে ! জন্মগত ভাবে উপমহাদেশের আদিবাসিন্দারা সনাতন ধর্মাবলম্বী তারা প্রকৃত পক্ষে না হিন্দু না বৌদ্ধ নয় মুছলমান আমার এই কথা বলার কারণ এই যে আজ
ছবি
আলোচনায় থাক পদ্মা সেতু ! আমার খুব ইচ্ছে পদ্মা সেতুর উপর দিয়ে যাওয়া আসার ! শ্রদ্ধেও শান্তিদূত অধ্যাপক ইউনুস সাহেব জীবনে অনেক মাইক্রো ঋণ দিয়েছেন কিন্তু ম্যাক্রো ঋণের বেলায় নাকি দিত্ছেন বাগ্রা ! কাজ্টাকি ঠিক হলো /হতছে ভাই আমার কেন আমার পিতা জাতির পিতা সবাই চাইতেন এই পদ্মা সেতু ! আমরা যাদের পিতা তারাও চায় এই সেতু ! ক্ষমতায় যাওয়ার হাতিয়ার শেষ পর্যন্ত পদ্মা সেতুকে ব্যবহার করা কারই ঈমানের অঙ্গ হতে পারেনা ! সামনে ঈদ বাড়ি যাব আশাকরি সবার সুমতি হলে একদিন জীবিতাবস্থায় আমি ওই সেতুর উপর দিয়ে গাড়ি হাকিয়ে বাড়ি যেতে চাই ! জাহিদ ডাক্তার ১৮ ই অক্টোবর ঢাকা ২০১২ খ্রি :
ছবি
ভালোবাসী ভালবাসার কথা কেউ বলেনা এ তল্লাটে শুধু ভালোবেশে যায় অকপটে তাহারা রিদয় খুড়ে অভিমান হয়ে থাকে তবু বলেনা মুখে ভালোবাসী তোমাকে ! জাহিদ ডাক্তার ১৭ ই অক্টোবর ২০১২ খ্রি :
ভালবাসার গণিত দেবদাস যেভাবে পার্বতীকে ভালোবাসে আমিও তেমনি প্রেমিক মনেহত এমন তাকে স্পর্শ করবেনা সুর্য নক্ষত্রের রাত আমার চিরসঙ্গী ইন্দ্রনাথের মত সাহস ! আমার ভালবাসা পরাজিত হয় তুমি জানো কেন ? অর্থনীতি ! বিপ্লব স্পন্দিত বুকে মনে হত আমি গোর্কির পাভেল ! অর্থনীতির চাকা ঘুরিয়ে দেব যেন চে আমি আলেন্দের মত রক্তে লাল হয়ে যাব তবু সাম্রাজ্যবাদীদের কাছে মাথা নোয়াব না ! কেন আমরা পরাজিত হই জানো ? সেই পুরনো ঘাতক অর্থনীতি ! মানুষকে ভালবাসব এই ছিল ব্রত পথে পথে ঘাতক আমার নিরব ঘাতক লোভের সাথে আতাত সবাই একে একে দেশান্তরী মানুষকে ভালোবেসে কে আবার ছিল কবে সুখী পথে পথে কাটা পথ চলা বড় কঠিন আমার স্বদেশ এখানে সব বেচা কেনার হাট আছে আছে বিদ্যা শিক্ষার বাজার ডিগ্রীও হেথায় টাকায় বিকোয় ! কেন জানো ? সেই অর্থনীতি ! আয় এবার সবকিছু ছেড়ে কবিতা ভালবাসি গল্প উপন্যাস চড়াদামে বিকোয় কেবল পরে থাকে স্বপ্ন কবিতাখানি কবিতার বাজার মুল্য খুব কম চড়াদামে বিকোয় ছিনেমার ছবি কেউ কি কখনো সাধ করে হয় কবি ? কবি সেত দেখে কেবল স্বপ্নের ছবি জগতের তাবত কবিকে দেখো কেউকি বিকোয় কোনো হাটে ? না তা বিকয়না কে
অটোক্লেভ টগবগে তরুণ ছিলে একদিন হে আমার পিতা তোমার সেই উত্তপ্ত সময় জলন্ত স্বদেশ উজ্জীবিত জনতার পিতা টগবগে একঝাক মুক্তিসেনা তোমার শক্তি সাহস প্রিয় স্বদেশ মুক্ত মুক্ত তুমিও ! জীবানুমুক্ত অস্ত্রপচার ! সাবধান শত্রু নয় কোনো বেক্টেরিয়া কিবা পরজীবী ছত্রাক ওরা মরে গেছে ফুটন্ত পানিতে বেচেথাকেনা জলন্ত অগ্নিগর্ভো মুক্তি প্রক্রিয়ায় জন্মযুদ্ধে ! ওরা ভাইরাস ওরা কেউ মুক্ত কোষ নয় তাই প্রয়োজন অটোক্লেভ একমাত্র পথ খোলা ছিল জালুনি ছাকুনি ফুটন্ত পানি পর্যাপ্ত নয় জলন্ত অগ্নি ! তাপ চাপ লাগে বাষ্প বদ্ধ পাত্র নহে বধ্যভূমি যা কোরেছিল তারা ডিসেম্বর ১৪ /১৯৭১ ! দেখো আজ নেই তুমি নেই হানাদার খুনি ধর্ষক বেচে কেবল জিন হয় DNA/RNA ভাইরাস তোমার সেই যোদ্ধারা বৃদ্ধ তার পর আজ তারা নয় যুথবদ্ধ বরং বহুধা বিভক্ত ! খোলা পথ একটি সেই টগবগে তরুণ নিমিষেই পারে দিতে অকাতরে প্রাণ মাতৃ তুল্য মাতৃভূমি করিবে সাফ অটোক্লেভ সেই শেষ ধাপ ! জাহিদ ডাক্তার নরসিংদী ১১ ই অক্টোবর ২০১২ খ্রি :
ছবি
বাঙালির দূর্গা দুর্গতদের দূর্গা দুর্গতি হরণে ! শুধু সে একানা পুজি আছে লক্ষী কননা তার দুজনা সরস্বতি আছেননা ওই খানে ঝামেলা মোটে সে জানেনা পড়ালেখা করেনা ! এই বার দেখব বাঙালির প্রতিমা মন্ডপে রাজারা বারওয়ারী মন্ডপে ঘটপুজা কি যেন মনে কিছু থাকেনা ফসলের দেবী মা দশভুজা পারেনা তা কখনো হয়না তায়দেখো শারদীয় জোস্না ! কাশফুলে বর্না লিখে রাখা যায়না ! নিজে গিয়ে দেখনা ! বুকভরা কান্না অশ্রুর বননা ঈদ পূজা পাশাপাশি বহুদিন আসেনা ! আমদের রাজবাড়ি সবকিছু বারওয়ারী অত্যাচারী রাজাদের বাড়িঘর ছিলনা ! এতটুকু রাজ্যে রাজাছিল কমনা দুইকুরি দশটা গনে দেখো বেশিনা ! সব্রাজা বারওয়ারী কিছু ছিল মাথাভারী ! বহু দিন পদ্মায় দেবী বলে কান্না বিসর্জন দেখিনা হরি সভার দূর্গা অপরূপ বোধনে বেশেহাটা প্রতিমা বেশ ভুষা মানেনা পান্বাজারের দেবী সুন্দর মিষ্টি শিল্পীর আচরে ত্রিলোক নয়না আমাদের বন্ধুরা দিলীপ আর গনারা আল্পনা একে দিত দেবী গড়তে জানেনা বিশুদাসের বাংলা মুখে কারো রোচেনা বিলেতি পেলে তারা নিত কিছু খাজনা ! বরপুলে প্রতিমা করে শুধু বাজনা মান্না গেত গান কলের গানে বাজত সন্ধার ছলনা
ছবি
নাম বিবর্তন একটা নাম তোমার জন্য ! আমার পরশী পর হলো আমার গ্রাম না পথে পরে থাকা গ্রাম হয়ত একদিন তা শহর হবে হবে নগর ! নারায়ণপুর যদিও সবাই বলে নারানপুর বিবর্তনের এমনি রীতি ! ধর তোমার বাড়িটার নাম খুব ভালোবেসে ইমান রাখলে বেশতো কি সুন্দর তার নাম আমি বলছিনে তা তোমার চুরি জোচ্চুরি কিবা সংখ্যালঘু কোনো সম্প্রদায় যাকে তোমার পূর্বপুরুষ যথেষ্ট নৈতিক সমর্থন সময়মত দিতে পারেনি বলে উদার কোনো দেশে স্বেচ্ছা নির্বাসনে যাবার বেলায় অশ্রুসজল চোখে পায়ের নখ মাটিতে পিষে ঘষতে ঘষতে শুধু বলল এটা আমার ঠাকুর ঘর ! এটুকুর জন্য তোমাকে কোনো পয়সা দিতে হবেনা দেবোত্তর ! চাচা কে আমরা কাকা নামে ডাকি কেউ কেউ আজও কাকাবাবুই বলে খেয়াল করিনি শুধু যাবার বেলায় লক্ষ্য করলাম আমাদের গ্রামের সেই ক্ষীন ধারার নদীটা চিত্রা খুব কুয়াশায় ঘন অন্ধকার ঢেকে গিয়েছিল আমাদের সেই পড়শীর বিদায় সন্ধায় ! আমার দাদার নাম ইমান আলী আমার দাদার দাদার নাম বাবা বলতে পারেননা সেকালেত এত লেখাপড়ার কারবার ছিলনা তাই লেখা জোকা নেই আর এইযে ইমান বাড়ি এটা আমার দাদা নিজের যোগ্যতায় কামাই করেছেন বাবা তার বাবার নামে বাড়ির নাম রেখেছেন ! গাঁয়ের
কবিতার কথা একই বৃত্ত কবিচিত্ত তা হলে কি কাব্য হয় মানসে কবি মননে কবি ছন্দ তে তায় দোলা দেয় ছন্দ থাকে পথে পথে চড়াই উতরাই সবি থাকে ঠিক যেমনে জীবনবয় কান্না পেলেউ হাসতে হবে জীবন নাহয় নদী নয় তবু সে তো বইছে দুরে ভাটি না হয় উজান বয় স্রোতের যেমন পাক ও থাকে হয়ত পাখির পাখনা নয় সবকিছু কি ছন্দ মানে ? মাত্রা কি তায় আটকে রয় ! কাব্য হলো মেঘের মত আকাশ পানে উধাও হয় অনেক কবি ভাবত আগে গদ্য বুঝি কাব্য নয় গদ্য পদ্য সবি ছন্দ মাত্রা কেবল কথা কয় বেদ বাইবেল কোরান হাদিস সবাইকি তার হদিস পায় ! মন্ত্র মুগ্ধ কথার জাদু কেমন করে সারি গায় বিশ্ব জোড়া ব্যাপ্তি যাহার প্রকৃতিতে ঝরও বয় গুরুম গারুম মেঘ গর্জে সবকিতায় বিজলি নাকি অল্প তাতে বর্ষা হয় ! নদীর পানি ঘোলা বলে সাগরকি তার বর্ণ পায় নীল যমুনা কাব্য করে সঙ্গী যখন পদ্মা হয় ! একেলা যেমন বিরাজ্করে ভবঘুরে সবাই নয় গরু সবাই জবাই হলে হালের বলদ হাম্বা রয় নেংটি ইদুর গাছের বাদুর সনদ ছাড়াই মধুর বিধুর জীবন দিয়ে মাকরশা তার আত্বজাত জগত ময় কঠিন তরে পাথর ঋদয় ফুল ফুটিয়ে বেচে রয় অনেক ঝরে আম দুলে দোল পাতার ঘরে বাবুই গায় ! কন্ঠ যাহার মিষ্টি ভারী কাকের কালো আপন
ছবি
মানুষ কোত্থেকে এলে কোথায় যাব ভাব্নাটাকি খুব কঠিন তাইত ধর্ম মানবধর্ম মানুষেরই ইচ্ছে করে ধার্মিক হতে ধার্মিক হওয়া কষ্ট ভারী লোভের্খাতা শূন্য করে লাভ্কিকারও হয় ! ধর্ম যদি বর্ম হবে কর্ম তোমার কি আহা ! আমার কষ্ট ভারী শিকেয় থাকে ঘি পান্তা দিয়ে কোন্বকারা ইলিশ কেন সন্ধে বেলায় ভুতের পাতে সুখ থাকে মনেমনে সংখ্যা নাকি দশের সুখে মানুষ যেথায় যায় হারিয়ে ! বনের মানুষ মনের মানুষ ! পাগলের সুখ মৃত্যুন্মুখ ! মরার দেশর সুখী থাকে ঘরে ঘরে তেপান্তরের মাঠ পেরি শানবাধানো ঘাটে ! জাহিদ ডাক্তার ৭ ই অক্টোবর ২০১২ খ্রি :
প্রসব বেদনা সৃষ্টি এবং স্রষ্ঠা হরিহর আত্মা ভেন করা যায়না প্রসবে থাকে বেদনা ক্ষরণ না থাকলে স্রষ্ঠাও বোঝেনা বেথা ভরা যাতনা ! ক্ষরণ শব্দটা বাংলা না ? কি জানি বাপু বাংলা ঠিক বুঝিনা কেন ? সিলেবাসে ছিলনা ? ঝিনুক করে মুক্তা সৃষ্টি তা'কি কারো অজানা ? ঝিনুক মুক্তা স্রষ্ঠা বোঝে প্রসব বেদনা সবাই তো আর না হয়না ! আমাদের এই মাতৃ ভাষা লালসবুজের পতাকা একেবারে মুফতে না আছে ক্ষরণের যন্ত্রণা মুফতে পাওয়া ধনের কথা না হয় আজকে বল্বনা ! কোন পুরুষে শহীদ ছিল একটু তবে শোন মান না হয় নাই মান জেনে একটু রাখো ! মিথথে হলে পাপ হবে তাই একটু খুলে বলি ভাষাও কিন্তু রক্তে কেনা দানে পাওয়া না ! ভাবছ নাকি হটাথ করে সবাই ঘুমের ঘোরে বাংলা নামের দেশটা বুঝি আকাশ থেকে পরে ? খোয়াব রাতে সবাই দেখে জিনের আছর পেলে গানের বাক্স হটাথ করে শব্দ করে বসে সেই থেকে দেশ স্বাধীন হলো বঙ্গ উপকূলে বলল সবাই মার হাবা মার হাবা কিসছা খাসা কলে ! কিচ্ছা অত অল্পৌনা কল্প তরু সব বাহানা দেশে তো আর থাকনা মানুষ কারা চেনৌনা সবাই বকন বলদনা স্মৃতি ভ্রম সবার হয়না মানুষের তা সাজেয়না আবাল বৃদ্ধ বনিতা কেউ সেথা খ
ছবি
তোমাকে দেখতে চাই হে সুন্দর দেখা তোমাকে দিতেই হবে হে সুন্দর আজন্ম প্রতিক্ষা আমার ! সেই কবে কথা দিয়েছিলে যেদিন লোভ তুচ্ছ করতে শিখবে ইচ্ছে থাকবে ইস্পাত কঠিন দেখা দেবে সেদিন ! এক যুগ দুই যুগ নয় যুগ যুগান্তর পেরিয়ে দাড়িয়ে ঠায় ! ওরা কথা রাখবেনা তুমি জানো ! শট তঞ্চক মানুষের জাত নয় ওরা মিথ্থুকের দল ভাবে কেউ কিছু বোঝেনা ঝড়ের পূর্বাভাস তুমি দেখতে পাওনা না না ? পিপিলিকা সম তাই প্লাবন অচেনা না ! উহারা আগুনের তৈরী পুন্যে সেরা অগ্নি পাখা আছে অঙ্গ ভরা কেউ কেউ নিবিষ্ট নিজ কর্মে কাজে নাই জরা লিখিছে সব মাইক্রো চিপস ডিজিটাল কোডে আহার নিদ্রা লোভ ক্ষুধা কাম প্রেম নাই মোটে ! আমি দেখি দেখেছিলাম আরো আগে সবারই ওরা কারবারী মানুষের বিশ্শ্বাসের কারবারী আগুনের পাখি আছে কাধে তাই আগুন দরকারী খেলা হয়না আগুন নিয়ে মানুষ যারা শুধু উন্মাদ অন্ধ যারা শিশুর মত করে খেলা তারা ? ওদের আমরা ছাড়বনা স্বপ্ন হত্যাকারী ওরা বার বার ফিবার রক্ত মাড়িয়ে করে বঞ্চনা ওরা বেক্তিগত লাভের জন্য করে হত্যা খুন যা ইচ্ছে তাই উদর পিন্ডি বুদোর ঘাড়ে চাপাই ওরা অন্য কিছু হবে প্রাণী তবে মানুষ নহে ! তোমার চোখ তোমার মনের কথ

Safe home for tigers shundorbon 1996

ছবি
গর্জন মানুষখেকো গ্রন্থ বাংলা ভাষায় নেই বাংলা বাঘের ভাষা ইউ মে কল দেম রয়াল বেঙ্গল বাংলা পড়তে সময় লাগেনা ! দেখেন না আপনার লেখা ফেসবুকেই পড়ে ফেললাম পতনেও তাই উঠতে লাগে জাগতে সময় লাগে লিখতে লাগে যোগ্যতা আর লাগে পড়ালেখা সময় না পেলেও পড়তে হবে অন্ধদেরও মাফ নাই ব্রেল না কিযেনো বলে পদ্ধতিটার ! বইয়ের পোকারা বই খায় তেলাপোকা সর্বভুক তাই আজও বেচে ধর্মও সেই রূপের আসল নাকি ? ধর্ম ঘরবাড়ি গাছ গাছালি এমনকি মানুষও যখন খাতছে তাকে মানুষের জন্য বলি কি করে ? বরং জন্তু জানোয়ারের জন্য হলে লাগতে পাড়ে কাজে মানুষ খেকো বাঘ কে জীবিত রাখতে চায় ? ভাগ্গিস বাঘ খেকো বাঘ নাই ! মানুষ খেকো মানুষের অভাব আছে ? আমাদেরদেশে তাও আছে ! জাহিদ ডাক্তার ৩ রা অক্টোবর ২০১২ খ্রি :
সাপ্রদায়িক দাঙ্গা মন ভালনেই মন ভালো নেই ! কাহার তরে মারছ কাকে ? এই হতাশা বলব কাকে ! মানুষ যদি মানুষ মারে মানবতা কোথায় থাকে ! লজ্জা ঘৃনা অভিমানে ! মন ছুটে যায় আকাশ পানে ! কত বর্ণের পাখি ওরে ! ভিসা ছাড়া উড়ে বেড়ায় দেশ হতে দেশ দেশান্তরে ! দাঙ্গা করে কোনসে প্রাণী ? জলে নামো ডাঙায় হাট ! বন বনানী সাগর নদী যেথায় খুশি যাওনা তুমি ! ধর্ম বর্ণ কমতি আছে সবাই দেখো জাতের রীতি মেনে চলে জাতের মিতি পরিমিতি ! তবু তাদের পশু বলি ! আমরা বল কেমন করে বলব মোরা সভ্ভো জাতি ? পশু পাখি বলবে ছিছি ! বড়াই কর মিছে মিছি ! সম্প্রীতিতে থাক যদি জাতের হবে কোনো ক্ষতি ? মাথা তোমার উচু হবে ! ভাব যদি সবাই মোরা মানুষ নামের একই জাতি ! জাহিদ ডাক্তার ঢাকা ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১২ খ্রি :
http://drzahidsurgerybd.rajbari
গন্ডয়ানা লাউয়াছড়া চিকিলা তোমাদের আদি পুরুষ চোদ্দগুষ্টি নয় ! চৌদ্দ কোটি বছরের পুরনো বাসিন্দা এই ভূমে জিন কেবল বংশ পরম্পরায় তাই বুঝি এমন রং কহে নহে কৃষ্ণ নহে ধবল মিলেমিশে একাকার হেথা কি বিচিত্র দেখো আলবাট্রস ! আয় একবার ঘুরে আশি লাল ভূমে কোন্কবে ভেঙ্গে হলি দুখান ভয় হয় রাত্রি হলে ? চল তবে আমি রব সাথে করেদেব মিতালি কোষে কোষে আছে মোর ঘোর কৃষ্ণ বর্ণ ভেঙ্গে হয় খান খান পাথরকুচি যেন ! আবার গড়ে বিধাতার মত জিন জ্ঞান হারায়না ওয়েস্টার্ন ব্লট করে চদ্দকটি করে নেব ঠিক খুঁজে দেব লোকস মিলিয়ে দেখে নিও ! তার পর হব খানখান জৈবে জালানি হয়ে নিয়ে যাব মঙ্গলে তার পর একদিন ছেড়ে যাব নিজ বাসভুম বাসের অযোগ্য করে যাব পরিত্যক্ত ! জাহিদ ডাক্তার ২ রা অক্টোবর ২০১২ খ্রি :
রাজনীতি গণতন্ত্র পরিবারতন্ত্র ইত্যাদি ভাবনা পূর্ব প্রকাশিতের পর : এ পর্বের লেখার বিরতি একটু বেশি হয়ে গেল ; বলবনা এটা আমার অনিচ্চ্ছাকৃতত্রুটি বরং বলতে চাই ইচ্ছাকৃত বিলম্ব ! আমরা জানি কবিতা কিংবা সাহিত্যের কাল বিভিন্ন পর্বে ভাগকরা হয় যেমন সাহিত্য আলোচনায় অনেকে রবীন্দ্র পূর্ব ও রবীন্দ্র উত্তর ইত্যাদির উল্লেখ করেছেন এছাড়া আদি, মধ্যযুগ ; প্রাক আধুনিক আধুনিক বিভিন্ন যুগের উল্লেখ দেখা যায় ! তেমনি ইতিহাসে বিশেষ করে ভারত বর্ষের ইতিহাসে প্রাক মুঘল মুঘল ইংরাজ পাকিস্থান সৃষ্টি ইত্যাদি বিভক্তি সংগত কারণে ইতিহাসবিদগণ আলোচনার সুবিধার জন্যই যে ব্যবহার করেছেন তা আমার মনে হয়না বরং ইতিহাস রচিত হবার সমশামিক কালে এমনকি ওই ঘটনা সমূহের সুবিধা ভোগী মানুষের সমাজে প্রতিষ্ঠিত থাকা কালীন সময় প্রকৃত ইতিহাস লিপিবদ্ধ এবং নিরপেক্ষ সমালোচনা করে লিপিবদ্ধ করাও সম্ভব নয় ! এমনকি তত্কালীন বিশ্ব পরিস্থিথিও আমলে না নেয়ার কারণ দেখিনা অনেকটা এমন বিশ্ব পরিস্থিতির কারণে আমিও আলোচনাটার সাময়িক বিরতিটি দিয়েছি ! যদিও পাঠক লক্ষ্য করে থাকবেন ইত্যবসরে সমশামৈক ঘটনার প্রতিফলন আমার লেখাতে ছিল ! তবে আমার লেখার নিবিষ্ট পাঠকদের প্
ডালএকিং পেইন ( একটি দীর্ঘ কবিতা ) জীবনের লক্ষ্য কি ? মাঝে মাঝে পরীক্ষায় আসত তাই বাধ্য হয়ে একদিন রচনা বইটা পরলাম অনেক কিছু হবার রচনা আছে তবে দেখলাম ডাক্তার হবার রচনাটা ভিসন সুন্দর কোনো কিছু মুখস্ত করার দরকার নেই শুধু একবার শুরু করতে পারলে একটানে ২০/২৫ পৃষ্ঠা অনায়াসে লিখতে পারি আরো সুন্দর সুন্দর কথা নিজেও যুক্ত করতেপারি তাই বাংলাতে জীবনের লক্ষ ডাক্তার হব বলেই রেখে দিলাম কিন্তু মনে মনে অন্য ইচ্ছা ছিল ! একদিন ঠিক সময় এসে গেল সুযোগও এসে গেল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অর্থনীতি বিভাগ ভালই চলছিল ! মায়ের ইচ্ছা তাই ওগুলো ছেড়ে ছুড়ে পুণ্য ভূমি সিলেট যাত্রা ডাক্তার হতে হবে মনে মনে বলি ; নিয়তি ! পাঠে আমার মন বসেনা রাজনীতির গন্ধে যার প্রথম পাঠ আমার কলেজ জীবনেই হয়েছে ! সদ্য স্বৈরাচারের লাঠির বাড়ি খেয়েছি বিশ্ববিদ্যালয় অনিদৃষ্ট কালের জন্য বন্ধ পুলিশ কলা ভবনের ভেতরে ঢুকে আমাদের পিটিয়েছে আমরা একটু পরে পরিস্থিতি শান্ত হলে বেরিয়ে আসলাম তার পর কত আন্দোলন হলো শিক্ষা ভবনের সামনে গুলি চললে আমরা আমাদের সামনে লাশ পড়তে দেখলাম ! মা বললেন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়লে কবে লাশ হয়ে ফিরবি তার কোনো নিশ্চয়তা আছ
ছবি
হারানো বিজ্ঞপ্তি ( কবি হাফিজ তোকে পাতছি না ) পুরনো ছবি দেখেছিলাম ! তোকে মনে পড়ল হাফিজ কোথায় তুই এখন ? কত জনার খোজ জানি তোর খবর জানিনা কেন ? ওই দিনের অনেক গুলো ছবি আজও আছে আমার কাছে তাই তোকেউ ভুলতে পারলাম না বুলবুল ভাই নেই জানিস কিনা জানিনা তারেক আছে বেচে আমিও ছবিটা এখনো চকচকে আছে কিন্তু বুলবুল ভাই নেই ! এক সময় অনেক সময় আমরা এক সঙ্গে কাটাতাম ! মাঝে মাঝে তারেক ফোন করে খবর নেয় তুইকি বেচে আছিস ? নাকি মরে গেছিস বুলবুল ভাইয়ের মত ! তুইত আমার জুনিয়র ছিলি তবু তোকে আমি বন্ধু ভাবি আজও বুলবুল ভাইও তো আমার সিনিয়র ছিলেন বন্ধুত্বের জন্য বয়স কোনো বিষয় না কি বলিস তুইত ভালো কবিতা লিখতি তোকে সবাই কবি হাফিজ বলত আমিও বলতাম তোর কবিতা পরতাম ভালো লাগত এখনো কি লিখিস ? আমার লেখা এটা কবিতা না বরং বলতে পারিস হারানো বিজ্ঞপ্তি চোখে পড়লে সারা দিস আজ শারদীয় জোসনা একসময় আমরা ছাদে বসে জোসনা স্নান করতাম ! এটা সেই সব কোনো একদিনের ছবি ! পাঠক ! হাফিজের কোনো খবর জানলে জানাবেন ! সন্ধান প্রার্থী জাহিদ ডাক্তার ঢাকা ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২ খ্রি :
প্রাচ্চ ও প্রাতিচ্চ ওরা কেউ আমাদের মত জ্ঞান পাপী নয় ! ওরা পরীক্ষায় নকল করে না দলের লোকের চাকরি কোটায় কেউ ঢোকেনি কোনো শিক্ষক ওদের ! ওদের শিক্ষকরা ছাত্র রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করে না ! বাইবেলের কোনো হাফেজ নেই ! তাই ওরা সত্য বলতে ভুলে গেছে ! ওদের দেশের শিক্ষকরা পড়া লেখা শেষ করে অভিবাসী হয়না ! বাংলাদেশ ভারত পাকিস্তান কি জাপানেও ডেমক্রেট রিপাবলিকান কোনো দলের শাখা নেই ! নেট থেকে লেখা নিয়ে ওরা কেউ নিজের বলে চালায়না ! ওরা দেশের সম্পদ বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়না ! ওরা নিজেদের দেশে সামরিক শাসন বৈধ ভাবে না ! ওরা মানুষ খুন হলে কষ্ট পায় উল্লাস করেনা ! ওরা ইনডেমনিটি বিলের পক্ষে ভোট দেয়না ! ওরা নিজের দেশে অন্য দেশের পতাকা ওরায়না ! ওরা সরকারী টাকা নিজের নামে জমা করেনা ! ওরা স্বাধীনতা বিরোধীদের মন্ত্রী বানায়না ! ওরা জেলের মধ্যে নেতাদের খুন করেনা ! ওরা শুধু খুন করে চে কে ! ওরা বানায় সাদ্দাম লাদেন ! প্রয়োজনে অর্থনীতিবিদকে শান্তিতে নোবেল দিতে সাহায্য করে ! ফিদেল কেস্ত্রকে খুন করতে লোক পাঠায় ! বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের রাজনৈতিক আশ্রয় দেয় ! ওরা কারাগারে ভিনদেশী বন্দী নির্যাতন করে ! পৃথিব
এবারেউ বুঝি বৃষ্টি হলনা কাল নাকি ছিল একাদশী চাঁদ গগনে তাই চেয়েছিল বৃষ্টি গর্জন ছাড়া মেঘে হায়রে মেঘ আকাশে তাপ যত মোর আছে গতরে গুমোট গরমে ঘামে নেয়ে উঠি আচল বিছায়ে পাটিতে তোমরা তাহারে কোন নামে ডাক হোগলা নাকি মাদুরে খিরকি দিয়ে পালিয়ে যাবি বলে চিপাহী দাড়ায়ে বাবা কন কেসে থানা হাজতে মা বুঝি তোর নামাজে আহ কি কষ্ট শীতল পরশে মনের হুতাশে আরো টাকা চায় চায় আরো চায় যেতে স্বর্গে হিমাগারে জবে আলু রেখেছিনু কিযে সে মধু বায়ু বুঝাই কেমনে তোরে নিয়ে যাব তোরে জামিন হলে কাল মুক্তার কোর্টে কেন যে গেলাম মিছিলে হাভাতে ঘরে দুলাল আমার যাদুরে খায়নিত ভাত আধপেটা কননা সমেত জায়াতে ওদের আমার ঢের দেখা আছে তিন কুড়ি আজ বয়সে কোন কালে কোন বিচারে বলনা গদি রয় সদা খাতিরে পুথি পুস্তকে সেজদা কোরানে ভোট কভু দেয় মুর্দা ফরাশে কত টাকা হলে বাড়ি ঘর জ্বলে হিংসায় জ্বলে ইন্ছাফ বুঝি তাহাকেই বলে জলন্ত চিতা নগরে সড়কে বুঝি জলন্ত বাসে শ্রমিক না শাসক ছিল নাকি ভোট ডাকাতে গলা থাকে উচু চোরের মায়ের শুনেছি বাজান মুখে আর থাকে উচু দালানের মিনারে মন্দিরে আমাদের তরে কাফন কেবল চিতার আগুনে ঝলসে শশান তো নয় শোষনের কল ফের বছরে
কালচার আজকে সকালেই ভাবলাম কালচার নিয়ে লিখব ! ঘর থেকে বেরুনোর আগে তাই ডিকশনারি দেখে নিলাম শব্দটার অর্থ কি ! কারণ ইন্টারনেট এর যুগে ভুল হলে আর রক্ষা নেই গুগলের ইঞ্জিনে সার্চ দিয়ে আমাকে তুলোধুনা করে ছাড়বে সবাই ! যাই হোক বাংলা একাডেমি আমাকে হতাশ করেনি তারা একটি জাতির ভাষা থেকে শুরু করে শিক্ষা সংস্কৃতি শিল্প সাহিত্য জীবন যাপনের তাবত অন্তর্ভুক্তি দেখাতে ভুল করেনি ! এমনকি বাকতেরিয়াকে রোগ নির্ণয়ের জন্য যে আবাদ করা হয় তার নাম যে কালচার তা বলতেও বাদ রাখেনি ! তবে ধর্ম যে কালচারের অংশ নয় তা বেশ বুঝতে পেরেছি কারণ ওরাও তার উল্লেখ করেনি ! তবু অনেকে মাঝে মাঝে কালচারের সাথে মিলিয়ে ফেলে ! তাই বাঙালির কালচার যে বিভিন্ন ধর্মালম্বী মানুষের সহাবস্থানের অনন্য ঐতিহ্য তা ভুলে যায় করে ফেলে আমাদের কালচার বিরোধী কর্মকান্ড বাধিয়ে ফেলে লংকাকান্ড ! তখন আমাদের মত নিরীহ মানুষগুলো পেতে থাকে সীমাহীন কষ্ট যা কিনা আমদের কাল্চারেরী অংশ ! যত দূর দেখেছি বাঙালিরা খুব অল্পতেই কষ্ট পেয়ে যায় যা অন্যজাতির মানুষের মধ্যে খুব একটা দেখা যায়না ! আবেগ প্রবণতা আমাদের সহজাত আর বোধহয় অতিথি পরায়ন ! আমাদের প্রবাদেও আমরা লক্ষ করি তারই প্রত
ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত করা মানুষের কাজ নয় মানুষ আদিকাল থেকে কোনো না কোনো ধর্ম পালন করে আসছে ! তাই বলা যায় মানুষই জগতে একমাত্র প্রাণী যারা আনুষ্ঠানিক ভাবে ধর্ম পালন করে ! হয়ত পশু পাখি গাছপালা তারাও তাদের নিজ নিজ ধর্ম পালন করে আমরা তা বুঝতে বা দেখতে পারিনা ! তবে তাদের ধর্ম পালনে একে অপরের সাথে হানাহানিতে লিপ্ত হলে নিশ্চই আমরা দেখতে পেতাম ! কারণ ওরা যখন খাদ্যের জন্য যৌনতার জন্য কিবা বাসস্থানের জন্য যুদ্ধে লিপ্ত হয় তাও আমরা দেখে থাকি ! তবে আমাদের পূর্ব পুরুষরা বিভিন্ন ধর্মে নতুন দীক্ষা দিতে গিয়ে বাধা প্রাপ্ত হয়ে যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে ! কিন্তু বিভিন্ন রাষ্ট্র সৃষ্টি হবার পর মানুষ আজ আর পৃথিবীতে কথাও নিজ নিজ ধর্ম পালন করতে বাধা প্রাপ্ত হয়েছে বলে শোনা যায়না ! আজকে বরং দেখা যায় বিভিন্ন ধর্মের মানুষ শান্তি পূর্ণ ভাবে পাশাপাশি নিজনিজ ধর্ম পালন করছে ! অন্যের ধর্মীয় অনুভুতিকে শ্রধা করা এখন প্রায় সকল ধর্মের বিবেকবান মানুষের কর্তব্য বলেই মনে করা হয় ! কারণ সকল ধর্মের মূল বাণী মানুষকে সত্য ও সুন্দরের পথে পরিচালিত করা ! কিছু কিছু মানুষ আকৃতির প্রাণী কেবল অন্যের ধর্মের মানুষকে অন্যায় ভাবে কটুক্তি বা বি
কৌতুক : ক্লাসে ঢুকে শিক্ষক আবৃতি করছেন : " হাজার বছর ধরে আমি পথ হাটিতেছি পৃথিবীর পথে .....সিংহল সমুদ্র থেকে নিশিথের অন্ধকারে মলয় সাগরে ! ওখনে ছিলাম আমি ....আমাকে দুদন্ড শান্তি দিয়েছিল নাটোরের বনলতা সেন !" শিক্ষক থামলেন ! শিক্ষক : আচ্ছা তোমাদের মধ্যে কেউ বলতে পারবে কবি জীবনান্দের বয়স কত ? পিন পতন নিরবতা কারণ বিজ্ঞানের ক্লাস ছাত্ররা নিউটনের থার্ড ল নিয়ে চিন্তিত ছিল ; জীবনান্দের বয়স জানত না ! পেছনের বেঞ্চের এক ছাত্র ভিশন দুষ্ট ! হাত তুলে দাড়ালো ! ছাত্র. : বাহান্ন বছর সার ! শিক্ষক : তুমি কেমন করে জানলে ? ছাত্র : আমাদের বাড়ির পাশে এক অর্ধ উন্মাদ কবি ছিল ; নাম তার সুকান্ত ভট্টাচার্য ! ওনার বয়স ছিল ছাব্বিশ বছর ! উনি আধ পাগল ছিলেন ! জীবনানন্দ ফুল পাগল তাই বাহান্ন বছর ! ( কৌতুকটি নতুন আঙ্গিকে পরিবেশিত হলো )
স্বপ্নের রিলে রেস আমি বলছিনা বিবর্তন একমাত্র সত্য ! অনেকে অবশ্স্য বলে মাইতকন্দ্রিয়ারা এক সময় স্বাধীন ছিল ! তার পর যুথবদ্ধ হলো ! সৃষ্টি হলো কোষ কোষের প্রাচীর ! এক থেকে বহু ! আমার বিশ্বাস হয়না ! হয় ভাবনা তাইনা ? মায়তকন্দ্রিয়াল ডি এন এ আছেনা ? ওদের মাধ্যমে একধরনের জিনেটিক রোগ ছরায় ! শুধু নারী কেবল বহে সে বংশ ধারা ! পুরুষের পিঞ্জরে কেমনে ছিল সেই ধারা ? প্রশ্ন গুলো ছন্ন ছাড়া ! জিন গুলি হতচ্ছাড়া মেনে চলে বংশ পরম্পরা ! তাই বুঝি দিধা খুব বেশি ! প্রায় কম ই দেখা যায় ভাবনা ছাড়া ! স্বপ্ন সেও বংশ বুঝি পরম্পরা ! জাহিদ ডাক্তার ঢাকা ২০ শে সেপ্টেম্বর ২০১২ খ্রি :
বাবা তোমার মৃত্যু দিবস আজ ! মনে ছিলনা আমার ! লিখে রেখেছিলাম তাও দেখতে ভুলেগেছি আমি ! ভুলোমন ভুলো জিন আমার কোষে কোষে ! সব ভুলে যাই শুধু ভুলিনা আমি বাঙালি বাংলা আমার ভাষা আর তাই রক্ত দিতে হয়েছিল আমাদের ! কত ভাষা পৃথিবীতে আছে কত ভাষা বিলুপ্ত হয়েছে কিন্তু কারো রক্ত দিতে হয়নি আমাদের দিতে হয়েছে ! আমাদের নিয়ে সবাই রাজনীতি করে তাই আমার মন জুড়ে আজীবন শুধু রাজনীতি ঘুরপাক খায় ঠিক আমাদের দেশটার মত ! ভারত স্বাধীন করার দরকার ! প্রানদিতে হবে প্রথম বাঙালির ! তিতুমীর সূর্যসেন প্রীতিলতা সবাই আমাদের ভাইবোন ! কেউ জানেনা কিন্তু ইংরাজ জানত আরো জানত নেতাজি সুভাষ ক্ষুদিরাম আর বাংলায় ওহাবী আন্দোলনের কেউ ইংরেজদের স্বস্তি দেয়নি ! নীলকরদের অত্যাচারের প্রতিবাদকারীরা রয়াল বেঙ্গলের উত্তরসুরী ! আজ হোক কাল হোক বাঘ তার গর্জন দেবেই ! অখন্ড ভারতের রাজধানী কলকাতা বাংলার রাজধানীও কলকাতা ! বাংলার প্রধান মন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মুসলিমলীগের ! ভারতের তত্কালীন ১১ টি প্রদেশের একমাত্র মুসলিমলীগ মন্ত্রিসভা ! পাকিস্তানের রাজধানী হবে কলকাতা ! ইংরাজ শাসন করেছে মুঘলদের ভারত যার রাজধানী ছিল কলকাতা বাংলার রাজধানীও কলকাতা ! বাং
রাজনীতি গণতন্ত্র পরিবারতন্ত্র ইত্যাদি ভাবনা পূর্ব প্রকাশিতের পর : ধর্ম যদিও ধর্মে ধর্মে যুদ্ধ করেছে কিন্তু ধর্ম এই হানাহানি অনুমোদন করেছে বলে আমার মনে হয়নি ! আর যখন রাষ্ট্র আধুনিক রূপ পায়নি তখন নতুন ধর্ম পালন করতে গিয়ে যুদ্ধ বিগ্রহে জড়িয়ে পরেছে কিন্তু আজকের সমাজে কোনো দেশেই নিজ নিজ ধর্ম পালনে রাষ্ট্র বাধা দিতছে দেখা যায়না ! কেউ কেউ বলতেচান ধর্মীয় আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে অনেক শাসক সুশাসন উপহার দিয়েছেন কিন্তু তারা কেউ পারিবারিক ঐতিহ্য নিয়ে রাষ্ট্র নায়ক হননি ! হযরত মুহাম্মেদ ( স : ) নতুন ভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করতে গিয়ে স্বদেশ ছাড়তে বাধ্য হন পরবর্তিতে মক্কা বিজয়ের পর রাজ্যজয়ের নেশা তার মধ্যে দেখা যায়নি ! তাঁর উত্তরাধিকারী হিসাবে তাঁর জামাতা হজরত আলীকে করা হয়নি বরং গণতান্ত্রিক ভাবে হযরত আবু বকরকেই মনোনীত করা হয় তারই ধারাবাহিকতায় হযরত ওসমান তারপর হযরত ওমর নির্বাচিত হন আর তার সময়ই ইসলামী রাষ্ট্রের পূর্ণ বিকাশ দেখা যায় ! মানুষ রাষ্ট্রের প্রকৃত সুফল পায় ! হযরত আলীর শাসনামলের পর থেকেই মূলত অগণতান্ত্রিক গোষ্টি বা পারিবারিক খলিফা নির্বাচন শুরু হয় ! যদিও উমাইয়া শাসনামলে রাষ্ট্রকে গণতান্ত্রিক করতে যথ