অনু অতি অব ক্ষুদ্র তাই দেয় প্রেরণা ; তা একটু একটু উবে গবে হবে ; এসো না করি গবেষণা !
ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা নাকো ; আমরা অপরূপ অজন্তা ; গুহা নয় কেবল ! একেবারে আস্ত কাবুলিওয়ালা ! থু ওয়াক থু আর না আর না !
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
poet
সবাই কাব্য করে কথা লেখে কবি হতে মনে হয় সাধ জাগে ! কবিরা বৈষয়িক হয় দেখেছো আগে ? এখানে কবিরা বিষয়িক কেবল কবিতা লেখে অবসরে ! কবি ছিল ভৈরব সাধু কাব্য করতো জলে ; জলেস্বরীতেও এক কবি ছিল গেলো বছর মারা গেলো ! কবিরা এখন কাব্য করতে ভয় পায় আগের কবিরা সাহসী ছিল ভগবান বুকেও একে দিত পদ চিন্হ ! তখন কবিরা ভালোবাসতো মাতৃভূমি মায়ের মত ; এখনকার কবিরা প্রায়ই প্রবাসী চেরী ফুলের লোভে ! প্রান্তরে তাই রাঁধা আর কৃষ্ণচূড়া জড়াজড়ি করে নিলজ্জ্য হয়ে ! কি করবে কবি যে নাই দেশে সবাই সবুজ বইয়ের লোভে সবুজ আঙিনা ছাড়ে যায় অতলান্তিক পাড়ে !..........ভৈরব সাধু
লীখতে করে ভয় ; দেশেই কত আজরাইল নিত্য সাথী রয় ; আমেরিকা ইলিশ খাবে তাই লাগছে ভয় ! বছর পনর আগে ভৈরব ফিলিপিন্স দীপ পুঞ্জে গিয়েছিল দেশীয় চিকিত্সা শিখতে ; তা এক পর্যায়ে ওরা আমাদের এক গির্জায় নিয়ে যায় আঙ্গুলের নখ দিয়ে কিভাবে হার্নিয়া অপারেশন করতে হয় ! পদ্ধতিটি সম্মন্ধে স্বভাবসুলভ বলে উঠে ওরে ভাই এত পুরা হাত ছাপাই ! এক পাদ্রী দৌড়ে এসে বারণ করে দরবেশ ; চুপ চুপ ওরা তোমাকে খুন করে ফেলবে ! সেদিন মনে মনে খুশি হৌএচিলাম ; আমাদের উপাসনাগুলিতে এদের থেকে অনেক আধুনিক তারা কেবল পানি পরা খাওয়ায় অপারেশন নয় ! এখন ভাবছি ; ওরা সত্যকে পায় ভয় !...........ভৈরব যখন সন্যাসী
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন