পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০১২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
রাজনীতি গণতন্ত্র পরিবারতন্ত্র ইত্যাদি ভাবনা পূর্ব প্রকাশিতের পর : এ পর্বের লেখার বিরতি একটু বেশি হয়ে গেল ; বলবনা এটা আমার অনিচ্চ্ছাকৃতত্রুটি বরং বলতে চাই ইচ্ছাকৃত বিলম্ব ! আমরা জানি কবিতা কিংবা সাহিত্যের কাল বিভিন্ন পর্বে ভাগকরা হয় যেমন সাহিত্য আলোচনায় অনেকে রবীন্দ্র পূর্ব ও রবীন্দ্র উত্তর ইত্যাদির উল্লেখ করেছেন এছাড়া আদি, মধ্যযুগ ; প্রাক আধুনিক আধুনিক বিভিন্ন যুগের উল্লেখ দেখা যায় ! তেমনি ইতিহাসে বিশেষ করে ভারত বর্ষের ইতিহাসে প্রাক মুঘল মুঘল ইংরাজ পাকিস্থান সৃষ্টি ইত্যাদি বিভক্তি সংগত কারণে ইতিহাসবিদগণ আলোচনার সুবিধার জন্যই যে ব্যবহার করেছেন তা আমার মনে হয়না বরং ইতিহাস রচিত হবার সমশামিক কালে এমনকি ওই ঘটনা সমূহের সুবিধা ভোগী মানুষের সমাজে প্রতিষ্ঠিত থাকা কালীন সময় প্রকৃত ইতিহাস লিপিবদ্ধ এবং নিরপেক্ষ সমালোচনা করে লিপিবদ্ধ করাও সম্ভব নয় ! এমনকি তত্কালীন বিশ্ব পরিস্থিথিও আমলে না নেয়ার কারণ দেখিনা অনেকটা এমন বিশ্ব পরিস্থিতির কারণে আমিও আলোচনাটার সাময়িক বিরতিটি দিয়েছি ! যদিও পাঠক লক্ষ্য করে থাকবেন ইত্যবসরে সমশামৈক ঘটনার প্রতিফলন আমার লেখাতে ছিল ! তবে আমার লেখার নিবিষ্ট পাঠকদের প্
ডালএকিং পেইন ( একটি দীর্ঘ কবিতা ) জীবনের লক্ষ্য কি ? মাঝে মাঝে পরীক্ষায় আসত তাই বাধ্য হয়ে একদিন রচনা বইটা পরলাম অনেক কিছু হবার রচনা আছে তবে দেখলাম ডাক্তার হবার রচনাটা ভিসন সুন্দর কোনো কিছু মুখস্ত করার দরকার নেই শুধু একবার শুরু করতে পারলে একটানে ২০/২৫ পৃষ্ঠা অনায়াসে লিখতে পারি আরো সুন্দর সুন্দর কথা নিজেও যুক্ত করতেপারি তাই বাংলাতে জীবনের লক্ষ ডাক্তার হব বলেই রেখে দিলাম কিন্তু মনে মনে অন্য ইচ্ছা ছিল ! একদিন ঠিক সময় এসে গেল সুযোগও এসে গেল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অর্থনীতি বিভাগ ভালই চলছিল ! মায়ের ইচ্ছা তাই ওগুলো ছেড়ে ছুড়ে পুণ্য ভূমি সিলেট যাত্রা ডাক্তার হতে হবে মনে মনে বলি ; নিয়তি ! পাঠে আমার মন বসেনা রাজনীতির গন্ধে যার প্রথম পাঠ আমার কলেজ জীবনেই হয়েছে ! সদ্য স্বৈরাচারের লাঠির বাড়ি খেয়েছি বিশ্ববিদ্যালয় অনিদৃষ্ট কালের জন্য বন্ধ পুলিশ কলা ভবনের ভেতরে ঢুকে আমাদের পিটিয়েছে আমরা একটু পরে পরিস্থিতি শান্ত হলে বেরিয়ে আসলাম তার পর কত আন্দোলন হলো শিক্ষা ভবনের সামনে গুলি চললে আমরা আমাদের সামনে লাশ পড়তে দেখলাম ! মা বললেন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়লে কবে লাশ হয়ে ফিরবি তার কোনো নিশ্চয়তা আছ
ছবি
হারানো বিজ্ঞপ্তি ( কবি হাফিজ তোকে পাতছি না ) পুরনো ছবি দেখেছিলাম ! তোকে মনে পড়ল হাফিজ কোথায় তুই এখন ? কত জনার খোজ জানি তোর খবর জানিনা কেন ? ওই দিনের অনেক গুলো ছবি আজও আছে আমার কাছে তাই তোকেউ ভুলতে পারলাম না বুলবুল ভাই নেই জানিস কিনা জানিনা তারেক আছে বেচে আমিও ছবিটা এখনো চকচকে আছে কিন্তু বুলবুল ভাই নেই ! এক সময় অনেক সময় আমরা এক সঙ্গে কাটাতাম ! মাঝে মাঝে তারেক ফোন করে খবর নেয় তুইকি বেচে আছিস ? নাকি মরে গেছিস বুলবুল ভাইয়ের মত ! তুইত আমার জুনিয়র ছিলি তবু তোকে আমি বন্ধু ভাবি আজও বুলবুল ভাইও তো আমার সিনিয়র ছিলেন বন্ধুত্বের জন্য বয়স কোনো বিষয় না কি বলিস তুইত ভালো কবিতা লিখতি তোকে সবাই কবি হাফিজ বলত আমিও বলতাম তোর কবিতা পরতাম ভালো লাগত এখনো কি লিখিস ? আমার লেখা এটা কবিতা না বরং বলতে পারিস হারানো বিজ্ঞপ্তি চোখে পড়লে সারা দিস আজ শারদীয় জোসনা একসময় আমরা ছাদে বসে জোসনা স্নান করতাম ! এটা সেই সব কোনো একদিনের ছবি ! পাঠক ! হাফিজের কোনো খবর জানলে জানাবেন ! সন্ধান প্রার্থী জাহিদ ডাক্তার ঢাকা ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২ খ্রি :
প্রাচ্চ ও প্রাতিচ্চ ওরা কেউ আমাদের মত জ্ঞান পাপী নয় ! ওরা পরীক্ষায় নকল করে না দলের লোকের চাকরি কোটায় কেউ ঢোকেনি কোনো শিক্ষক ওদের ! ওদের শিক্ষকরা ছাত্র রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করে না ! বাইবেলের কোনো হাফেজ নেই ! তাই ওরা সত্য বলতে ভুলে গেছে ! ওদের দেশের শিক্ষকরা পড়া লেখা শেষ করে অভিবাসী হয়না ! বাংলাদেশ ভারত পাকিস্তান কি জাপানেও ডেমক্রেট রিপাবলিকান কোনো দলের শাখা নেই ! নেট থেকে লেখা নিয়ে ওরা কেউ নিজের বলে চালায়না ! ওরা দেশের সম্পদ বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়না ! ওরা নিজেদের দেশে সামরিক শাসন বৈধ ভাবে না ! ওরা মানুষ খুন হলে কষ্ট পায় উল্লাস করেনা ! ওরা ইনডেমনিটি বিলের পক্ষে ভোট দেয়না ! ওরা নিজের দেশে অন্য দেশের পতাকা ওরায়না ! ওরা সরকারী টাকা নিজের নামে জমা করেনা ! ওরা স্বাধীনতা বিরোধীদের মন্ত্রী বানায়না ! ওরা জেলের মধ্যে নেতাদের খুন করেনা ! ওরা শুধু খুন করে চে কে ! ওরা বানায় সাদ্দাম লাদেন ! প্রয়োজনে অর্থনীতিবিদকে শান্তিতে নোবেল দিতে সাহায্য করে ! ফিদেল কেস্ত্রকে খুন করতে লোক পাঠায় ! বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের রাজনৈতিক আশ্রয় দেয় ! ওরা কারাগারে ভিনদেশী বন্দী নির্যাতন করে ! পৃথিব
এবারেউ বুঝি বৃষ্টি হলনা কাল নাকি ছিল একাদশী চাঁদ গগনে তাই চেয়েছিল বৃষ্টি গর্জন ছাড়া মেঘে হায়রে মেঘ আকাশে তাপ যত মোর আছে গতরে গুমোট গরমে ঘামে নেয়ে উঠি আচল বিছায়ে পাটিতে তোমরা তাহারে কোন নামে ডাক হোগলা নাকি মাদুরে খিরকি দিয়ে পালিয়ে যাবি বলে চিপাহী দাড়ায়ে বাবা কন কেসে থানা হাজতে মা বুঝি তোর নামাজে আহ কি কষ্ট শীতল পরশে মনের হুতাশে আরো টাকা চায় চায় আরো চায় যেতে স্বর্গে হিমাগারে জবে আলু রেখেছিনু কিযে সে মধু বায়ু বুঝাই কেমনে তোরে নিয়ে যাব তোরে জামিন হলে কাল মুক্তার কোর্টে কেন যে গেলাম মিছিলে হাভাতে ঘরে দুলাল আমার যাদুরে খায়নিত ভাত আধপেটা কননা সমেত জায়াতে ওদের আমার ঢের দেখা আছে তিন কুড়ি আজ বয়সে কোন কালে কোন বিচারে বলনা গদি রয় সদা খাতিরে পুথি পুস্তকে সেজদা কোরানে ভোট কভু দেয় মুর্দা ফরাশে কত টাকা হলে বাড়ি ঘর জ্বলে হিংসায় জ্বলে ইন্ছাফ বুঝি তাহাকেই বলে জলন্ত চিতা নগরে সড়কে বুঝি জলন্ত বাসে শ্রমিক না শাসক ছিল নাকি ভোট ডাকাতে গলা থাকে উচু চোরের মায়ের শুনেছি বাজান মুখে আর থাকে উচু দালানের মিনারে মন্দিরে আমাদের তরে কাফন কেবল চিতার আগুনে ঝলসে শশান তো নয় শোষনের কল ফের বছরে
কালচার আজকে সকালেই ভাবলাম কালচার নিয়ে লিখব ! ঘর থেকে বেরুনোর আগে তাই ডিকশনারি দেখে নিলাম শব্দটার অর্থ কি ! কারণ ইন্টারনেট এর যুগে ভুল হলে আর রক্ষা নেই গুগলের ইঞ্জিনে সার্চ দিয়ে আমাকে তুলোধুনা করে ছাড়বে সবাই ! যাই হোক বাংলা একাডেমি আমাকে হতাশ করেনি তারা একটি জাতির ভাষা থেকে শুরু করে শিক্ষা সংস্কৃতি শিল্প সাহিত্য জীবন যাপনের তাবত অন্তর্ভুক্তি দেখাতে ভুল করেনি ! এমনকি বাকতেরিয়াকে রোগ নির্ণয়ের জন্য যে আবাদ করা হয় তার নাম যে কালচার তা বলতেও বাদ রাখেনি ! তবে ধর্ম যে কালচারের অংশ নয় তা বেশ বুঝতে পেরেছি কারণ ওরাও তার উল্লেখ করেনি ! তবু অনেকে মাঝে মাঝে কালচারের সাথে মিলিয়ে ফেলে ! তাই বাঙালির কালচার যে বিভিন্ন ধর্মালম্বী মানুষের সহাবস্থানের অনন্য ঐতিহ্য তা ভুলে যায় করে ফেলে আমাদের কালচার বিরোধী কর্মকান্ড বাধিয়ে ফেলে লংকাকান্ড ! তখন আমাদের মত নিরীহ মানুষগুলো পেতে থাকে সীমাহীন কষ্ট যা কিনা আমদের কাল্চারেরী অংশ ! যত দূর দেখেছি বাঙালিরা খুব অল্পতেই কষ্ট পেয়ে যায় যা অন্যজাতির মানুষের মধ্যে খুব একটা দেখা যায়না ! আবেগ প্রবণতা আমাদের সহজাত আর বোধহয় অতিথি পরায়ন ! আমাদের প্রবাদেও আমরা লক্ষ করি তারই প্রত
ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত করা মানুষের কাজ নয় মানুষ আদিকাল থেকে কোনো না কোনো ধর্ম পালন করে আসছে ! তাই বলা যায় মানুষই জগতে একমাত্র প্রাণী যারা আনুষ্ঠানিক ভাবে ধর্ম পালন করে ! হয়ত পশু পাখি গাছপালা তারাও তাদের নিজ নিজ ধর্ম পালন করে আমরা তা বুঝতে বা দেখতে পারিনা ! তবে তাদের ধর্ম পালনে একে অপরের সাথে হানাহানিতে লিপ্ত হলে নিশ্চই আমরা দেখতে পেতাম ! কারণ ওরা যখন খাদ্যের জন্য যৌনতার জন্য কিবা বাসস্থানের জন্য যুদ্ধে লিপ্ত হয় তাও আমরা দেখে থাকি ! তবে আমাদের পূর্ব পুরুষরা বিভিন্ন ধর্মে নতুন দীক্ষা দিতে গিয়ে বাধা প্রাপ্ত হয়ে যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে ! কিন্তু বিভিন্ন রাষ্ট্র সৃষ্টি হবার পর মানুষ আজ আর পৃথিবীতে কথাও নিজ নিজ ধর্ম পালন করতে বাধা প্রাপ্ত হয়েছে বলে শোনা যায়না ! আজকে বরং দেখা যায় বিভিন্ন ধর্মের মানুষ শান্তি পূর্ণ ভাবে পাশাপাশি নিজনিজ ধর্ম পালন করছে ! অন্যের ধর্মীয় অনুভুতিকে শ্রধা করা এখন প্রায় সকল ধর্মের বিবেকবান মানুষের কর্তব্য বলেই মনে করা হয় ! কারণ সকল ধর্মের মূল বাণী মানুষকে সত্য ও সুন্দরের পথে পরিচালিত করা ! কিছু কিছু মানুষ আকৃতির প্রাণী কেবল অন্যের ধর্মের মানুষকে অন্যায় ভাবে কটুক্তি বা বি
কৌতুক : ক্লাসে ঢুকে শিক্ষক আবৃতি করছেন : " হাজার বছর ধরে আমি পথ হাটিতেছি পৃথিবীর পথে .....সিংহল সমুদ্র থেকে নিশিথের অন্ধকারে মলয় সাগরে ! ওখনে ছিলাম আমি ....আমাকে দুদন্ড শান্তি দিয়েছিল নাটোরের বনলতা সেন !" শিক্ষক থামলেন ! শিক্ষক : আচ্ছা তোমাদের মধ্যে কেউ বলতে পারবে কবি জীবনান্দের বয়স কত ? পিন পতন নিরবতা কারণ বিজ্ঞানের ক্লাস ছাত্ররা নিউটনের থার্ড ল নিয়ে চিন্তিত ছিল ; জীবনান্দের বয়স জানত না ! পেছনের বেঞ্চের এক ছাত্র ভিশন দুষ্ট ! হাত তুলে দাড়ালো ! ছাত্র. : বাহান্ন বছর সার ! শিক্ষক : তুমি কেমন করে জানলে ? ছাত্র : আমাদের বাড়ির পাশে এক অর্ধ উন্মাদ কবি ছিল ; নাম তার সুকান্ত ভট্টাচার্য ! ওনার বয়স ছিল ছাব্বিশ বছর ! উনি আধ পাগল ছিলেন ! জীবনানন্দ ফুল পাগল তাই বাহান্ন বছর ! ( কৌতুকটি নতুন আঙ্গিকে পরিবেশিত হলো )
স্বপ্নের রিলে রেস আমি বলছিনা বিবর্তন একমাত্র সত্য ! অনেকে অবশ্স্য বলে মাইতকন্দ্রিয়ারা এক সময় স্বাধীন ছিল ! তার পর যুথবদ্ধ হলো ! সৃষ্টি হলো কোষ কোষের প্রাচীর ! এক থেকে বহু ! আমার বিশ্বাস হয়না ! হয় ভাবনা তাইনা ? মায়তকন্দ্রিয়াল ডি এন এ আছেনা ? ওদের মাধ্যমে একধরনের জিনেটিক রোগ ছরায় ! শুধু নারী কেবল বহে সে বংশ ধারা ! পুরুষের পিঞ্জরে কেমনে ছিল সেই ধারা ? প্রশ্ন গুলো ছন্ন ছাড়া ! জিন গুলি হতচ্ছাড়া মেনে চলে বংশ পরম্পরা ! তাই বুঝি দিধা খুব বেশি ! প্রায় কম ই দেখা যায় ভাবনা ছাড়া ! স্বপ্ন সেও বংশ বুঝি পরম্পরা ! জাহিদ ডাক্তার ঢাকা ২০ শে সেপ্টেম্বর ২০১২ খ্রি :
বাবা তোমার মৃত্যু দিবস আজ ! মনে ছিলনা আমার ! লিখে রেখেছিলাম তাও দেখতে ভুলেগেছি আমি ! ভুলোমন ভুলো জিন আমার কোষে কোষে ! সব ভুলে যাই শুধু ভুলিনা আমি বাঙালি বাংলা আমার ভাষা আর তাই রক্ত দিতে হয়েছিল আমাদের ! কত ভাষা পৃথিবীতে আছে কত ভাষা বিলুপ্ত হয়েছে কিন্তু কারো রক্ত দিতে হয়নি আমাদের দিতে হয়েছে ! আমাদের নিয়ে সবাই রাজনীতি করে তাই আমার মন জুড়ে আজীবন শুধু রাজনীতি ঘুরপাক খায় ঠিক আমাদের দেশটার মত ! ভারত স্বাধীন করার দরকার ! প্রানদিতে হবে প্রথম বাঙালির ! তিতুমীর সূর্যসেন প্রীতিলতা সবাই আমাদের ভাইবোন ! কেউ জানেনা কিন্তু ইংরাজ জানত আরো জানত নেতাজি সুভাষ ক্ষুদিরাম আর বাংলায় ওহাবী আন্দোলনের কেউ ইংরেজদের স্বস্তি দেয়নি ! নীলকরদের অত্যাচারের প্রতিবাদকারীরা রয়াল বেঙ্গলের উত্তরসুরী ! আজ হোক কাল হোক বাঘ তার গর্জন দেবেই ! অখন্ড ভারতের রাজধানী কলকাতা বাংলার রাজধানীও কলকাতা ! বাংলার প্রধান মন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মুসলিমলীগের ! ভারতের তত্কালীন ১১ টি প্রদেশের একমাত্র মুসলিমলীগ মন্ত্রিসভা ! পাকিস্তানের রাজধানী হবে কলকাতা ! ইংরাজ শাসন করেছে মুঘলদের ভারত যার রাজধানী ছিল কলকাতা বাংলার রাজধানীও কলকাতা ! বাং
রাজনীতি গণতন্ত্র পরিবারতন্ত্র ইত্যাদি ভাবনা পূর্ব প্রকাশিতের পর : ধর্ম যদিও ধর্মে ধর্মে যুদ্ধ করেছে কিন্তু ধর্ম এই হানাহানি অনুমোদন করেছে বলে আমার মনে হয়নি ! আর যখন রাষ্ট্র আধুনিক রূপ পায়নি তখন নতুন ধর্ম পালন করতে গিয়ে যুদ্ধ বিগ্রহে জড়িয়ে পরেছে কিন্তু আজকের সমাজে কোনো দেশেই নিজ নিজ ধর্ম পালনে রাষ্ট্র বাধা দিতছে দেখা যায়না ! কেউ কেউ বলতেচান ধর্মীয় আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে অনেক শাসক সুশাসন উপহার দিয়েছেন কিন্তু তারা কেউ পারিবারিক ঐতিহ্য নিয়ে রাষ্ট্র নায়ক হননি ! হযরত মুহাম্মেদ ( স : ) নতুন ভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করতে গিয়ে স্বদেশ ছাড়তে বাধ্য হন পরবর্তিতে মক্কা বিজয়ের পর রাজ্যজয়ের নেশা তার মধ্যে দেখা যায়নি ! তাঁর উত্তরাধিকারী হিসাবে তাঁর জামাতা হজরত আলীকে করা হয়নি বরং গণতান্ত্রিক ভাবে হযরত আবু বকরকেই মনোনীত করা হয় তারই ধারাবাহিকতায় হযরত ওসমান তারপর হযরত ওমর নির্বাচিত হন আর তার সময়ই ইসলামী রাষ্ট্রের পূর্ণ বিকাশ দেখা যায় ! মানুষ রাষ্ট্রের প্রকৃত সুফল পায় ! হযরত আলীর শাসনামলের পর থেকেই মূলত অগণতান্ত্রিক গোষ্টি বা পারিবারিক খলিফা নির্বাচন শুরু হয় ! যদিও উমাইয়া শাসনামলে রাষ্ট্রকে গণতান্ত্রিক করতে যথ
মন্ত্রিত্বের প্রস্তাব প্রত্যাখান স্বাধীনতার পর এই কথাটি কোনদিন শুনি নাই ! বঙ্গবন্ধু তাঁর ৭ ই মার্চের বক্তৃতায় প্রধান মন্ত্রিত্ব চাইনা বাংলার মানুষের অধিকার চাই বলেছিলেন তার পূর্বে পরে আর কেউ বলেছিলেন বলে স্মরণ করতে পারছিনা ! এমনকি ১৫ ই আগস্টের মর্মান্তিক ঘটনার পর তাঁর অনেক সহচর তাঁর রক্ত মাড়িয়ে মন্ত্রিত্ব গ্রহণ করেছিল বলে জানি ! জাতীয় চারনেতাদের কারাগারে কেন হত্যা করা হয়েছিল জানিনা তবে মন্ত্রিত্ব প্রত্যাখানের বেপারটি থাকতে পারে ! তারপর অনেক স্বৈরশাসক অনেক বর্ষিয়ান নেতাদেরও মন্ত্রিত্ব দিয়া খুশি করিয়া রাজনৈতিক নেতাদের প্রতি জনগনের আস্থা নষ্ট করতে সক্ষম হয়েছেন ! যদিও বর্তমান সরকার কোনো সামরিক সরকার নয় আর জোটের শরিক থাকিয়া বা দলের সদস্য থাকা অবস্থায় এই ঘটনা কোনো দলের খুব লাভ ক্ষতি হবে বলে মনে করিনা ! তবু মানুষ অন্তত এতটুকু দেখিল আজও রাজনীতিক নেতাদের মধ্যে কেউ কেউ আছেন যারা অন্তত মন্ত্রিত্বের প্রস্তাব প্রত্যাখান করার দৃষ্টান্ত রাখিলেন ! তাই আমি বেপারটিকে রাজনীতিতে একটা ভালো দৃষ্টান্ত হিসাবে দেখলাম কারণ যাই থাক !
মাটি জৈব মিশ্রিত মৃত্তিকা লবন ! এত সইলে জাগবে কখন ! লুতফর রহমান ! বহমান ! আবহমান ফলায় বীর ! নষ্ট নীর ! আয় নতুন নামে ডাকি বধু ! লকলকে ডগায় ফলাই মধু ! মা নয় ! জীবাশ্ব ময় ! পরাভব আর কবে সয় ? তাগব্রত অশ্রু নয় ! বারি ! করে উর্বর ! শস্য ! শর্য বীর্য ! উদার নাথ ! জাহিদ ডাক্তার ঢাকা ১৪ ই সেপ্টেম্বর ২০১২ খ্রি :
সাহসী সবাই নয় খুব কষ্ট হয় ! সবাই কেমন পিছুতে চায় ! পূর্ব পুরুষ সাহসী ছিল তাই যেন স্বাধীনতা পেল ! রক্ত নদী পেরিয়ে এসে বালুর চরে আটকে গেল ! আমার সত্তি লজ্জা লাগে ! কেমন করে নিরবে ! সইছে দেখো ! যেন একা ! বোকা !! সাহস থাকলে সৃষ্টি হবে ! সত্য তবে কথা কবে ! বলতে এবার শুরু কর ! দেখবি পথ তেপান্তর ! সেই সুদুরে আছে ঘর ! দেখনা চেয়ে ! এগিয়ে যেয়ে ! কেউ না কেউ ! আসবে সেউ ! ডাক দে ! আপনাতে ! সত্য গতি ! প্রগতি !! জাহিদ ডাক্তার ১৪ ই সেপ্টেম্বর ২০১২ খ্রি :
পূর্ব প্রকাশিতের পর : অনেক দিন হয়ে গেল আলমগীর ভাইকে ফোনে পেয়েছিলাম কথা ছিল লক্ষীর ফোন নাম্বার আমাকে দেবেন ! হয়ত মনে নাই তাই ভেবে আমি আবার ফোন দিলাম ! আলমগীর ভাই এখনো দুস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের মাইক্রো ক্রেডিট প্রোগ্রামে সুপারভাইজার ! একসময় আমার সাথে স্বাস্থ্য প্রোগ্রামে কাজ করতেন ! শ্রমিক নেতা ছিলেন তেজগাঁও বেগুনবাড়ীতে পৈত্রিক তিনতলা অনেক বড় বাড়ি আছে ! বিপ্লবের স্বপ্ন নিয়ে ছাত্র অবস্থায় শ্রমিক রাজনীতি শুরু করেছিলেন ! বিপ্লবের স্বপ্ন এখন নাই ! পৈত্রিক বাড়িতে একটা ফ্লোর পেয়েছেন অর্ধেক ভাড়াদিয়ে বাকি অর্ধেকে নিজে তিন সন্তান নিয়ে থাকেন ! ভাড়ার টাকায় সংসার চলেনা তাই বাধ্য হয়ে চাকুরী নিতে হয়েছে ! আমি বলতাম আপনি মধ্যবিত্তের ঘরে জন্মে শ্রমিক রাজনীতিতে আসলেন কেন ? উনি হাসতেন বলতেন অন্য কোনদিন বলব ! আমার আর সেই গল্প শোনা হয়নি ! আলমগীর ভাই লক্ষীর ফোন নাম্বার দিলেন আর বললেন আমাকে দেখতে ইচ্ছে করে ! আমি একদিন যাব সময় পেলে ! লক্ষীকে ফোন দিলাম ! রিং হতছে আমি আমার গাড়িতে করে হাসপাতালে জাতছি ড্রাইভার গাড়ি চালাত্ছে পথে আমার প্রায় দুইঘন্টা থাকতে হয় ! বেশ কিছুক্ষণ রিং হবার পর লক্ষী ফোন ধরল ! আমি বুঝতে পার
কুকুর দুইটি কুকুর ঝগড়া করছিল ! পাশ থেকে দুটি বিড়াল দেখছিল ! বিরল দুটি ঝগড়া দেখার জন্য ইদুরদের ডেকে আনলো ! ইদুর বিড়ালকে বলল ! চল মানুষদেরকে ডেকে আনি ! বিড়ালের চেয়ে মানুষ নিরীহ ! বিড়াল বলল ! মানুষ কোথায় সবাইতো দেকছি মানুষের মত ! মানুষের মত মানুষ থাকলে ! কুত্তা কামরা কামড়ি করবে কে ! মানুষ আসার পর কুকুর গুলো ঝগড়া বন্ধ করে মানুষের ঝগড়া দেখে ঘেউ ঘেউ করতে লাগলো ! ডগ্স বার্কস = কুকুর ? জাহিদ ডাক্তার ১৩ ই আগস্ট ২০১২ খ্রি :
খোলা চিঠি ইদানিং প্রায় গ্রুপে একটা নোটিস দেখি দয়া করে রাজনৈতিক আলোচনা করবেন না ! আমি ভেবে পাইনা ওনারা রাজনীতি বলতে কি বোঝেন কি বোঝেন না ! রাজনীতি ছাড়া কোনো পোস্ট হয় তা আমার কখনো মনে হয়না ! এমনকি আমার চোখেউ পরেনা ! হয়ত দেখা যায় এডমিন নিজে যে বক্তব্য রাখছে তাতে অনেক সূক্ষ রাজনীতি আছে যা স্থুল রাজনৈতিক বক্তব্যের চেয়ে অনেক সুদুর প্রসারী ক্রিয়া বিক্রিয়া তারা তাদের নিজের বেলায় অনায়াসে ভোগ করছে ! কিন্তু কেন এ আহ্বান ? রাজনীতিকে আমরা ভয় পেলে আমরা রাজনীতি থেকে বাইরে যেতে পারব ? আমারতো মনেহয় না ! যেমন ধরুন আপনি একজনকে নামাজ পড়তে আহ্বান করছেন কিবা গির্জা পাগডাতে প্রার্থনার আহ্বান জানালেন এর মদ্ধেকি রাজনীতি নাই ? ধরুন কেউ যদি হিটলারের কিবা মুসোলিনির মতবাদের সমর্থনের পক্ষে একটি কার্টুন আকে কোনো বাঙালি হয়ত তার অর্থ না বুঝে নেট্থেকে নিয়ে নিজের ইচ্ছে মত একটা কাপ্শন জুড়ে দিয়ে এমন ভাব করলেন যেন জোক করলেন কিন্তু তিনি প্রকৃত পক্ষে ফাসিবাদের একজন প্রচারক হলেন ; হয়ত না বুঝেই হলেন তাও কিন্তু রাজনীতির বাইরে কিছু না ! রাজনীতি বুঝা যেমন রাজনীতি তেমন না বুঝাও রাজনীতিরই অংশ ! যা প্রকারন্তরে অপরাজনীতির পক্ষেই যায়
অক্ষত জিন মৃত্তিকা কহে সহাস্য বদনে চন্দ্র ভ্রমন শেষে ! এতদিনে তুমি মোর কাছে এলে জলজ খনিজ মিলিল অনিমেষে ! সিন্ধু কেবল অশ্রুবিন্দু অপার জলধি বহে ! শুষে নেয় জল পরে থাকে নিমকস্ফটিক তরুণ অরুণ দিবসের অবসানে ! খুলির ভেতর গুলি বিধে রয় জিন গুলি তাহে রহে অক্ষয় ! মুক্তি পাগল নীলপরীদল আলোয় মিলায়ে মিলে প্রতি ক্ষণে ! ফোটন কনায় ভিরকরে এসে বোস ভাবে মনে মনে ! বিজলিবাতি মিলিয়েছে ভুত ছিল যাহা জনে জনে ! বাঙ্কারে ছিল ছত্রীসেনাদল মুক্তি পাগল জাগ্রত জিনে জিনে ! ভাবিয়াছ তুমি কোন জাদু বলে আবার সহাসে সেই মহেন্দ্র ক্ষণে ! কোষের ভেতরে প্রাচ্চ ঘানিতে শক্তি ভবনে ডিয়ানা পাকের মনে ! কেন্দ্র বিন্দু হেলিক্স গঠনে ছন্দ কাব্য শোনে ! জীবনানন্দ ভাঙ্গিয়া তাহারে নিয়ে লাশ কাটে ডোম সনে ! সবের যাত্রা দখিনেও আছে মিলে জিন ভ্রান্তি বিলাস নহে ! ক্ষুধা জালা কহ কাহাতক সহে বাছা কেদে ফেরে স্তনে ! জিন ভুতে তবে সক্ষতা রহে যুগ দিগন্ত কহে ! আমি নগন্য পাগলের জিন তাই মনে অন্নন্ত বহে ! সকলি কেবল স্থান চুত হয়ে কিবা রহে চুপে চুপে ! কহিব তাহারে ক্ষয় রোগ নহে কর্কটে নাচে উত্সবে ! দর্প তাহার হিমালয় সম কভু আসেনা বসে ! তাবত ম
অনন্তরে ভালবাসি ভালোবাসা কি যানি ভাই আমিও তারে খুঁজে মরি ! ফুরিয়ে যাবে হারিয়ে যাবে দেবে পাড়ি ঋদয় ছাড়ি ? ধার দেনাতে বন্দী হয়ে গলায় কি তায় দেবে দড়ি ? মহাজনের পাওনা তো নয় নিবে কাড়ি বসত বাড়ি ! বৃক্ষ হলে ফল দিত তায় দিত খড়ি দেহ ফাড়ি ! নিদান পক্ষে হলে পাখি রাখিনু তায় খাঁচায় পুরি ! একুরিয়াম ভর্তি করে কত জনা রাখে ঘরে জলের পরী ! ভালোবাসা বিমুগ্ধতা অপার জানি অথৈ পানি ! কবে কখন এসে ছিল আমি কি তার কিছু যানি ? তাই বলে তো বসে আছি মুগ্ধ আমি অহর্নিশি ! পরান পাখি মুক্ত ভারী ইচ্ছে মত ভালবাসি ! ঠাকুর যেমন বাসতভালো নন্দনের সেই উর্বশী ! রাত্রি হলে কবি কাজী মনের কোণে বাজায় বাঁশি ! সেই বাঁশিতে জাগি আমি নয়ন মুদে জলে ভাসি ! দিনগুলি মোর কাটে যেন অশ্বারোহী ত্রস্ত আমি ! সন্ধা হলে সুর্য যেমন ঢলে পড়ে দিগন্ততে অস্তগামী ! আমিও তেমনি আপন ঘরে ফিরে আসি পুন: ভাসি ! স্বপন মাঝে ফেরি করি স্মৃতি ভরা মেঘের রাশি ! ডানা মেলে ভালবাসা রিক্ত আমি অশ্রু জলে সাঁতরে আসি ! সাগর মাঝি তাইত আমি প্রতি ক্ষণে ভালবাসি অনন্ত তার জলরাশি ! দীঘিত নয় এক খরাতে শুকিয়ে হব কষ্ট খুঁড়ে স্বর্গবাসী ! মুগ্ধ আমি মুগ্ধ জগত বিমুর্তরে
রাজনীতি গণতন্ত্র পরিবারতন্ত্র ইত্যাদি ভাবনা পূর্ব প্রকাশিতের পর : পাঠক মনেহয় লক্ষ করে থাকবেন ধান বানতে শিবের গীত বেশি গাওয়া হয়ে গেছে রাজনীতি গণতন্ত্র সম্মন্ধে বলতে শুরুকরে ধর্ম সম্মন্ধে অনেক কথা বলে ফেলছি ! তাই আজ সরাসরি রাজনীতি নিয়ে কথা বলব ! আমি একজন মেডিকেল গ্রাজুয়েট খুব ভালো রাজনীতির কথা লিখতে পারব তা মনে করিনা তবে রাজনীতি একটা সর্ববেপি বিষয় বলে এই সাহস করা ! অনেকটা ধর্মের মতই ! সমাজে সংসারে আপনি যে পেশার মানুষ হননা কেন আপনাকে ধর্ম জানতে হবে মানা না মানা আপনার বেক্তিগত বেপার হলেও না জানলে আপনার জীবন সংকটাপন্ন হয়ে পড়তে পারে আপনি হয়ত অজ্ঞাতে কোনো কথা বলে ফেললেন তা হয়ত কোনো ধর্মের বিরুদ্ধে চলে গেল আর যে বেক্তির সামনে কথাটি বললেন তিনিযোদী কোনো ধর্মের মানুষ হয়ে থাকেন এবং কোনো প্রভাবশালী রাজনৈতিক দলের সদস্য হয়ে থাকেন তাহলে তিনি আপনাকে মুরতাদ ঘোষণা করে ফেলতে পারেন অথবা আপনার মৃত্যুদন্ড ঘোষণা করে মস্তক কেটে ফেলার জন্য পুরস্কার ঘোষণা করে ফেলতে পারেন ! তাই আমার মনে হয় ধর্ম ও রাজনীতি সম্মন্ধে সম্মক ধারণা না থাকলে আপনার জীবন অযথাই সংকটাপন্ন হয়ে পড়তে পারে ! রাষ্ট্র বিজ্ঞানের ভ
বাংলায় একটি প্রবাদ আছে শুনা ( শোনা ) কোথায় বিশ্বাস করবেন না ! এখন আমি বলিতে চাই সংবাদ পত্রের কথা কোন শ্রেণীতে পরে ! আমার ধারণা উহা শোনা গোত্রে ফেলা যায় কারণ সংবাদ পত্রের যে নৈতিকতা আমাদের দেশে বর্তমান তাকে হলুদ সাংবাদিকতা না বলিয়া উপায় নাই ! যদিও যে দৃষ্টিকোণ থেকে আমি এই মন্তব্য করিতেছি তাহাকে বলে ইথিকস যা চিকিত্সা বিজ্ঞানে মেডিকেল ইথিকস নামে পরিচিত যদিও তাহার উপস্থিতি বাংলা দেশে চিকিত্সকদের মাঝে খুব কমই দেখা যায় ! সে যাই হোক আবার দেখি দেখা কথা কোথায় পাওয়া যায় ! ৬৫ হাজার বর্গমাইলের দেশ বাংলাদেশ ! এই দেশে ৬৫ এর অধিক টেলিভিসন চ্যানেল দেখা যায় যদিও তার মধ্যে বেশিই ভারতীয় তথাপি বাংলা দেশী চ্যানেলের সংখ্যা কম নয় তাহাতে রাত্রি হইলেই কথা দেখা যায় অর্থাত টক শো ! ভারতীয় চ্যানেলগুলির কথা আজকে বলিবনা তা অন্যদিনের জন্য তোলা থাক ! তা এই দেখা কথায় দেখা যায় প্রতিদিন শ্রদ্ধেও মুছা ভাইদের কথা ! মধ্যরাতের অশ্বারোহী শ্রদ্ধেও ফয়েজ ভাইয়ের পরে যাহাকে আমি শ্রদ্ধার চোখে দেখি ! ভাই বলিলাম এই কারণেই যে বাংলাদেশে সাংবাদিকদের মধ্যে এখনো সার ( sir ) শব্দের প্রচলন শুরু হয়নি কেবল দলাদলি শুরু হয়েছে মাত্র ! তবে উনারা
তোমারে স্মরি হে জীবনান্দদাস কথা তোমার আমার তাই বলার কিছু থাকলোনা আর ! যখন সাধ জাগে মরিবার তবু দেখি সেথায় নাই তব তুলনা পাওয়া ভার ! ভাবি যদি জেগে রব সারারাত কহিবে কথা শত কোটি নক্ষত্র ! পাতা উল্টিয়ে দেখি ধান ক্ষেত আধিপত্য তোমার একচ্ছত্র ! কোথায় পালাব আমি যাই কোথা তুমিই বল ! রেখেছ কি এক কানি কাঠা কড়িকাঠ ঘাস ফুল ফল ! সবি তোমার কর্ষিত জমি করেছ আউশ আমনের নিবির চাষ ! কাউনের ক্ষেত না চষা হালট তার পাশে সামা ঘাস ! চাঁদ ডুবে যায় আসে আগামী সকাল পৃথিবীটা তবু মনে রাখে ! একদিন এ সব কিছু ছিল তোমার আপনার তাই আজও ডাকে ! এক ফালি চাঁদ রেখে যায় খোঁজে তব কপাটের ফাকে ! দিন যায় রাত আসে শরতের সাদা আকাশ যায় মেঘে ঢেকে ! কাশফুল সেউ দেখো আজও ফোটে কহে বলেছিলে ডেকে ! আয় তবে থাক পরে বিধবার সিথির ফাকে ! কোকিল তো কত ডাকে সড়ক দ্বীপে জারুলের বাগান বকুল বিছানো পথ ! একদিন হাসিবে জানি লক্ষী পেচা মহিষের বাথান আর ফসলের রথ ! শালিখের ঝাক যাবে উড়ে দুরে আরো দুরে কেহ তারে রুধিবেনা পথ ! আমি যেন থাকি সাথে ঝরা পাতা সম মাড়িয়ে যায় যদি যাকনা দুর্বা বিচালি ভরা পথ ! জাহিদ ডাক্তার , ঢাকা ৫ ই সেপ্টেম্বর ২০১২ খ্রি
রাজনীতি গণতন্ত্র পরিবারতন্ত্র ইত্যাদি ভাবনা পূর্ব প্রকাশিতের পর : ভেবেছিলাম ধর্ম সম্মন্ধে আর কিছু লিখবনা ! আমার দুই অগ্রজ একজন সনাতন ধর্মের পরিবেশে বড় হয়েছেন এখন সেই ধর্মকে ধর্ম বলতে নারাজ আর একজন আমার পিতৃ তুল্য বড় ভাই যিনি আমারি মত উদার মুসলিম পরিবারে বড় হইয়াছেন এখনো স্বধর্ম পরিহার করেছেন বলে বলেননি উভই আমার নমস্য ! আমি খুব খুশি হয়েছি দুজনেই আমার লেখার উপর জোরালো যুক্তি নির্ভর জ্ঞান গর্ভো মন্তব্য করে আমাকে উত্সাহিত করেছেন আজকের এই লেখায় ! রবিঠাকুরের ধর্ম সম্মন্ধে একটি গল্প দিয়ে শুরুকরি ওনারা রবীন্দ্রনাথকে আমার চেয়ে অনেকবেশী জানেন এমনকি চর্চাও হয়ত করেন বেশি কিন্তু আমি মাত্র কয়েকটি কারণে রবীন্দ্রনাথকে পছন্দ করি তার অন্যতম তিনি ভারতের আদি উপনিষদের ঋষিদের ধর্মে বিশ্বাসী ছিলেন আর প্রাচ্যের বিজ্ঞান সাহিত্য শিল্পকে উপেক্ষা না করেও এক ইশ্বরবাদে অবিচল ছিলেন ! যা আমাদের সকল নবীদের অনুসারিত ধর্মেরমতই সামঞ্জস্য পূর্ণ শুধু আচার আচরণে পার্থক্য এই যা ! গল্পটি এমন একদিন তিনি বোটে নদীতে ঘুরছেন আর পড়ছেন কোনো একটা গল্পের বই ! ইতিমধ্যে সন্ধা হয়ে কিছুটা রাতও হয়ে গেছে তাই মোমবাতির আয়ু হটাথ শেষ হয়ে যাও
রাজনীতি গণতন্ত্র পরিবারতন্ত্র ইত্যাদি ভাবনা পূর্ব প্রকাশিতের পর : ধর্ম নিয়ে অনেক কথা বলেছি তবে মূলকথা আমি যা বলতে চাই তা হলো ধর্মকে রাজনীতি থাকে দুরে রাখতে চাইলেইকি আমরা তাকে দুরে রাখতে পারব ? উত্তরটা আমার কাছে না বোধক মনে হয় কারণ ইউরোপে সে চেষ্টা হয়েছে তারা চার্চকে রাজনীতির বাইরে রাখতে গিয়ে আমার মনে হয় রাজনীতিতে নৈতিকতার অবক্ষয় ডেকে এনেছে ! অনেকেই আমার সাথে দ্বিমত পোষণ করবেন তারা বলতে পারেন ধর্মীয় মৌলবাদীরা ধর্মকে রাজনীতির স্বার্থে বেবহার করেছে তার ভুরি ভুরি প্রমান তারা দেখাতে পারবেন তাও সত্য ! আবার কেউ কেউ বলবেন ধার্মিক শাসকরা অনেক সুন্দর ভাবে ধর্মীয় নৈতিকতা কাজে লাগিয়ে সুখী সমৃদ্ধ কল্যাণ রাষ্ট্রের নিদর্শন ইতিহাসে রেখে গেছেন ! আসলে দুয়ের উদাহরণই পৃথিবীতে ছিল ইতিহাসে তা লেখা আছে আমিও তা পরেছি ! তাই আমি বলতেচাই যেহেতু আদিম মানুষের নৈতিকতার সৃষ্টিতে ধর্ম একটা উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রেখেছে আজকের কিবা আগামী দিনের সমাজ গঠনে তার ভুমিকা নেতিবাচক আমরা ভাবতে চাই কেন ? উদাহরণ সরূপ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এইডস মুকাবেলার সেই স্লোগানের কথাই বলা যেতে পারে তারা বলেছে যৌন সম্পর্কে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে