পোস্টগুলি

আগস্ট, ২০১২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
পূর্ব প্রকাশিতের পর : ধর্ম শব্দের উত্পত্তি সংস্কৃত ধ্রী ধাতু থেকে ( ধ তে রি কার হবে ) ধ্রী মানে ধারণ করা ! সত্যিকার অর্থে ধর্ম বলতে আমি বুঝি জগতের স্রষ্টা ও নীয়ন্ত্রা এক পরম অতিন্দ্রীয় সত্তা যাকে মানুষ আল্লাহ , খোদা , ঈশ্বর , গড যেকোনো একনামে বিশ্বাস করে ! এই পরম সত্তাই মানুষের ভাগ্য ও জগতের গতি প্রকৃতি নিয়ন্ত্রণ করে ! ইংরাজি রিলিজিওন শব্দটি রিলিজিও ধাতুমূল থেকে এসেছে রিলিজিও মানে যুক্ত করা ! তাহলে দাড়ায় ধর্মে যেমন রেলিজীয়নেও তেমনি স্রষ্ঠাকে সৃষ্টির সাথে যুক্ত করে মানুষকে ধর্মের মাধমে প্রকৃত কল্যাণকর দিকনির্দেশ দেয়া ! সরল ভাবে ধর্মকে আমরা মানব কল্যাণে স্রষ্ঠার নির্দেশিত পথে নিজেকে পরিচালিত করা বললে সবার বুঝতে সহজ হবে বলে আমার মনে হয় ! এ ছাড়া ধর্মের অন্য এক বেক্ষাও করা হয়ে থাকে যাকে বলা যেতে পারে স্বভাব যেমন সুর্য আলো ও তাপ বিকিরণ করে সিংহ পশু র মতই আচরণ করে পানি মানুষ অনন্য প্রাণীর তৃষ্ণা মেটায় তেমনি মানুষের ধর্মে হবে মানব কল্যাণ মানুষকে মানুষই ভাববে তার নিজের মতই একজন সে পশু কিংবা মানুষের অধম কোনো প্রাণী নয় ! তাই আমরা খুব সহজেই অনুমান করতে পারি মানুষের জাতাভিমান
রাজনীতি গণতন্ত্র পরিবারতন্ত্র ইত্যাদি ভাবনা পূর্ব প্রকাশিতের পর : ধর্ম শব্দের উত্পত্তি সংস্কৃত ধ্রী ধাতু থেকে ( ধ তে রি কার হবে ) ধ্রী মানে ধারণ করা ! সত্যিকার অর্থে ধর্ম বলতে আমি বুঝি জগতের স্রষ্টা ও নীয়ন্ত্রা এক পরম অতিন্দ্রীয় সত্তা যাকে মানুষ আল্লাহ , খোদা , ঈশ্বর , গড যেকোনো একনামে বিশ্বাস করে ! এই পরম সত্তাই মানুষের ভাগ্য ও জগতের গতি প্রকৃতি নিয়ন্ত্রণ করে ! ইংরাজি রিলিজিওন শব্দটি রিলিজিও ধাতুমূল থেকে এসেছে রিলিজিও মানে যুক্ত করা ! তাহলে দাড়ায় ধর্মে যেমন রেলিজীয়নেও তেমনি স্রষ্ঠাকে সৃষ্টির সাথে যুক্ত করে মানুষকে ধর্মের মাধমে প্রকৃত কল্যাণকর দিকনির্দেশ দেয়া ! সরল ভাবে ধর্মকে আমরা মানব কল্যাণে স্রষ্ঠার নির্দেশিত পথে নিজেকে পরিচালিত করা বললে সবার বুঝতে সহজ হবে বলে আমার মনে হয় ! এ ছাড়া ধর্মের অন্য এক বেক্ষাও করা হয়ে থাকে যাকে বলা যেতে পারে স্বভাব যেমন সুর্য আলো ও তাপ বিকিরণ করে সিংহ পশুর মতই আচরণ করে পানি মানুষ অনন্য প্রাণীর তৃষ্ণা মেটায় তেমনি মানুষের ধর্মে হবে মানব কল্যাণ মানুষকে মানুষই ভাববে তার নিজের মতই একজন সে পশু কিংবা মানুষের অধম কোনো প্রাণী নয় ! তাই আমরা খুব সহজেই অনুমান ক
রাজনীতি গণতন্ত্র পরিবারতন্ত্র ইত্যাদি ভাবনা পূর্ব প্রকাশিতের পর : পৃথিবীর কোনো ধর্ম মিথ্থাকে প্রশ্রয় দিয়েছে কিবা সত্য গোপন করতে বলেছে বলে আমার জানানেই ! সকল ধর্মই সত্যকে সবার উপরে স্থান দিয়েছে বলেই দেখেছি ! ধর্মের সবথেকে বড় গুন মানুষকে সত্য ও সুন্দরের পথে চলার শিক্ষা দেয়া আর মিথ্থাকে বর্জন করার শিক্ষা দেয়া ! পৃথিবীর অধিকাংশ ধর্মেই সকল মানুষকে সমান দৃষ্টিতে দেখতে বলেছে ! পাপ পুণ্য মূলত সত্য মিত্ থারী ওপর নাম বলাচলে ! চুরি ডাকাতি খুন ধর্ষণ কোনো ধর্ম অনুমোদন করেছে বলে আমার চোখে পরে নাই ! সত্য গোপন অথবা মিথ্যার প্রতিবাদ না করা একই কথা বলেই মনে হয় ! আদিম মানুষের পরবর্তী পর্যায় ধার্মিক মানুষ বললে মনে হয় খুববেশী বলা হবেবলে মনে হয়না ! আদিম সমাজে রাজধর্ম গোষ্টি বা দল ধর্ম বলে বিবেচিত হত ! যার পরবর্তী পর্যায় রাজনীতি বলে সরল ভাবে রাজ্য পরিচালনার নীতিকে বা রাজার নীতি বলে চলতে থাকে ! পরিবারতন্ত্র অনেকটা সেই রাজতন্ত্রেরই অন্ননাম বলে আমার মনে হয় ! সাধারণ প্রজারা যখন থেকে নিজেকে মানুষ বলে ভাবতে শিখল আর সে শিক্ষা তাদের দিল ধর্ম ; তখন তারা ধর্মকে আপন ভাবতে শুরু করলো ! পৃথিবীর প্রায় সকল উন্নত
কবি কাজী নজরুল ইসলাম মহাবিপদ কবি কোন লোকে আছ তাহা আমি আজও নাহি জানি ! আমার বড় সাধ একবার কাছ থেকে তোমায় দেখি ! জানি স্বর্গে ছিল তোমার অরুচি ! কোথা পাব তব তাই ভাবছি আজি ! কাল কি পরশু কোনো একদিন ছিল সেই তোমার ইহলোক ছাড়ার ক্ষণ তারিখ মনে ছিলনা আমার ! তাতে খুব অসুবিধা হয়েছে তা কিছু বলবনা ! এখন কেউ তোমায় স্মরণে ভুল করেনা ! যাই হোক আসল কথায় আসি ! ধরাতে তোমার পরিচয়ে অনেক মতান্তর তা আজ বাসি ! বলত কেউ কাফের কেউ যবন এখন তুমি জাতীয় কবি ! জানো নিশ্চয় তোমার কবিতা রণগীতি ! সমস্যা তাও নয় কহিতেউ লাগে মোর ভয় ! তবু বলি যদি দাও অভয় ! গান তব অনেকেই গায় ! ঈদে তো জয় জয় কার শুধু সেই প্রথম চরণ ! খই ফোটে মুখে মুখে আছে যারা মহাসুখে বাকি টুকু নাইকো স্মরণ ! বলিকি আবার লেখ হোক তা পুন:মুদ্রণ ! আমরাতো ভুলো জাতি মরণে বারে খ্যাতি যদি করি ভুল হে কিছু করে দিও সংশোধন ! আর কি ? এবার ইতি ! আমি তব ভক্ত অতি ! অভাগার নাইকো গতি ! ছিল যা কাব্য তোমার স্বপ্নের ছিল বাহার ! যদি পাও সময় আবার দেখে যেও মোদের আবার ! জাহিদ ডাক্তার , ২৯ শে আগস্ট ২০১২ খ্রি :

Welcome !

ছবি
মৃত্যু এইখানে এখন মরিয়াও শান্তি নাই ! হোক তা ঘাত কিবা অপঘাত গোরে কিবা চিতায় ঠাই ! বরং বৃক্ষ হয়ে কিবা নিদান পক্ষে তরু লতার জীবন ! যদি কেউ পায় মানুষের চেয়ে ঢের সে দামী জনম ! অন্তত সবাই মাড়ায় খায় ফল মূল পায় মরণের দাম ! উহাদের সকলেই বাসেভালো হোক না তবু তারা উদাম ! মরারও হয় জাত পাত দল গোত্র লাভ ক্ষতির হিসাব ! কেবল হয়না রোধ পথ তার চিরতরে রুধিয়া নিকাশ ! জাহিদ ডাক্তার , ২৬ শে আগস্ট ঢাকা , ২০১২ খ্রি :
রাজনীতি গণতন্ত্র পরিবারতন্ত্র ইত্যাদি ভাবনা আমি ফেসবুকে ঢুকেছি কেবল ! বাংলা লেখার কোনো সুযোগ পাচ্ছিনা কারণ বাংলা টাইপ করতে পারিনা ! অগত্তা বাংলিশেই লিখি মনে খুব কষ্ট তবু লিখি তা কবিতার আকারেই লিখি কারণ অল্প কথায় অনেক ভাব প্রকাশ করা যায় এতে ! আমার বেশ কজন বন্ধু ও আত্তীয় আমাকে উত্সাহ দেয় কেউ বলে তুমি /আপনি বই বের করেন ! আমরা কিনব তাও বলেন কেউ কেউ ! মনে করলাম আমি সত্তি হয়ত ভালো লিখি ! এভাবে চলল বেশ কিছুদিন ! নানাবিধ গ্রুপের জন্ম হলো ; সদস্য হলাম কয়েকটা গ্রপের ! আমার কবিতা পছন্দ করা মানুষের সংখ্যা বাড়তে থাকলো ! একদিন আমাকে আমার এক ভক্ত যেকিনা প্রায়শ আমার কবিতা পছন্দ করেন বলে উচু ; কন্ঠ প্রস্তাব করলেন মেসেজ বক্স এ ! আমার কবিতা ছাপতে চায় ; আমি সবিনয়ে বললাম আমি আমার কবিতা কথাও ছাপাবনা কোনদিন কথাও ! আমি ফেসবুকের কবি ! তবু তিনি খান্ত হলেননা চেষ্টা চালিয়েই গেলেন আরো কিছুদিন ! অবশেষে একদিন লক্ষ করলাম তারা যে কজন একটি রাজনৈতিক দলের সমর্থক সবাই আমার লেখা পছন্দ করা বাদ দিয়েছেন ! আমি আজপর্যন্ত কোনো পেপার পত্রিকায় আমার লেখা পাঠায়নি কারণ আমার ধারণা আমাদের দেশে কোনো দল নিরপেক্ষ কাগজ
অবহেলা করেই তোমাকে শাস্তি দেব করবনা উত্তর কোনো কথার ! ওদের ছুটি ঈদ সামনে ইচ্ছে তাই কাল বাড়ি চলে যাবার ! মানুষের ইচ্ছে পূরণ হয়না হলে খুব ভালো হত ! উত্সব যত বেশি জীবন তত সুন্দর হয় কমে ক্ষত ! বারো মাসে অন্তত ১৩ পার্বন থাকলে মজাই হত ! সুধু অবহেলা তাই আনন্দ কম এত ! ঈদটা আসলে অনেক মজা ! কমে ভার মাথা বেথা ! কোনো কোনো অপরাধের ক্ষমা হয়না ! খুন ধর্ষণ অসম্ভব না ! এই পাপের পাপী যারা মানুষের অধম তারা ! বিচার ছাড়া ক্ষমা আর হবেনা করা ! জাহিদ ডাক্তার ১৩ ই আগস্ট ২০১২ খ্রি :
দেবকী পূত্র কাল রাত কি অষ্টমী তিথি ছিল ? কি জানি হবে হয়ত ; পঞ্জিকা তাই বলেছিল ! অত ঘন কৃষ্ণ কালো রাত মোর মনে হলোনাত ! মাসটা অবশশই শ্রাবন ; ভাদ্র নয়তো ? কলির কৃষ্ণ কাল মাঝ রাতে দেবকী সাথে ! বৃষ্টি ঝরে টিপ টিপ করে কালো পীচে রাতে ! উলঙ্গ কৃষ্ণ বাসুদেব পাশে নাই কংশ কারারক্ষী ! অসুরের দল নিয়েছে কাড়ি তার ঘরবাড়ি ! শয্যা তাই বুঝি আজ ফুটপাথে শুয়ে আড়াআড়ি ! কোন মহা পাপে পূর্ণ হইলে আসিবে আবার ধরাতে ? লক্ষ দেবকী অঝোরে কাঁদে আফ্রিকা আরবে ভারতে ! পুন্ড্র অধিপতি বাসুদেব নয় কংশ বধিছে ধরাতে ! কংসের সেনা জল স্থল ছেড়ে হানিছে মহাশুন্যে ! করিছে ধ্বংশ দেবালয় সব জানিনা সে কোন পুন্যে ! আজিকেও আছে মোর অজানা ! কল কাঠি নাড়ে কোন অসুরে ? তাবত জাহান পূজা করে তারে ? ভুলিয়া নিজ বসন খুলিয়া পূর্ণ ভুবন জুড়ে ! রক্ত স্নাত বিশ্ব বুঝিবা পড়িমড়ি তাত করে ! স্বর্গের রানী ভুবন মোহিনী বুঝি অতলান্ত পাড়ে ! জাহিদ ডাক্তার , ঢাকা ৯ ই আগস্ট , ২০১২ খ্রি :
কোনো এক কবিকে ভিক্ষা সবার জানা আছে , কাব্য ভিক্ষা ছাড়া ! তুমি প্রথম এলে আজকে পাত্র ফুটো ছাড়া ! বাঙালি কভু ভিক্ষুক নয় ; অল্প দু এক ছাড়া ! চেয়ে দেখো আর্য অনার্য কোল ভিল সুধু ইনানী ছাড়া ! যুগ যুগ ধরে লুটেছে তাহারা ভান্ড হয়নি শূন্য পূর্ণ ছাড়া ! আজও দেখো তারা লুটিছে মেধা কাব্য লক্ষী ছাড়া ! কাব্য আজিকেউ যাহা আছে মোর লুন্ঠন পরে দাড়া ! ইঙ্গ মার্কিন ভিখ মাগিবে আর কটা দিন দাড়া ! কাব্য ভিখারী ! কেন তবে হীন বেশ ? কবি যবে গাহিবে গান ; ধরা তবে পাবে প্রাণ ! কত মেঠ ফুল থাকে অফুরান ! তার বর্ণ গন্ধ কভু দেখেছ ! নহে তাহা কভু ম্লান ! তবু তব গাহি - স্তূতি ! জ্ঞান ভিক্ষা মান ভিক্ষা বিদ্যা ভিক্ষা শিক্ষা ভিক্ষা ! ভিক্ষা মুদ্রা ভিক্ষা খেজুর ভিক্ষা খুরমা ভিক্ষা অনেক দেখা ! তথ্য ভিক্ষা তদন্ত ভিক্ষা ভিক্ষা সনদ ফাকা ! চিন্তা ভিক্ষা ছাফাই ভিক্ষা নয়তো কোনো শিক্ষা ! সর্ব শেষে কাব্য ভিক্ষা কর তবে কবি জাগে যদি তব ইচ্ছা ! মোর কিছু নাই ; তবুও দিলাম এক মুঠি বাল্য শিক্ষা ! নব্য ভিখারীর ছবি একে তব দিলাম কিঞ্চিত দীক্ষা ! কাব্য লক্ষী গানের পক্ষী হয়না কভু সে রিক্ত ! সব শেষ হয় হয়না কেবল ! কবি যিনি ত
ইদানিং কিছু কিছু মানুষ দেখি নিরাকার অকারণে ! না নয় চেহারায় আচারে আচরণে বাহিরের আবরণে ! প্রচারে প্রসারে মনে হয় ধার্মিক অন্তত বচনে ! যতটুকু কথনে তার কিঞ্চিত যদি থাকত পালনে ! সমাজটা বদলে যেত সত্তি দুদিনে ! এদেরকে ধর্মে বলে বুঝি এক নামে মুনাফেক ! কথা আর কাজে থাকে ফারাক সে অনেক !! মৌসুমী ধার্মিক আছে আরো ততোধিক ! উচ্চ কন্ঠ দেখো ফোটাতে সে নির্র্ভিক দাম্ভিক ! কথা শুনে মনে হয় বুঝি তার অবতার ! পান্শালাতে গাজী সব তার অধিকার ! খুব ভোরে উঠে গিয়ে পানি ঢালে গা ভোরে ! অফিসেতে দুর্বার ঘুষ পেলে সাবারে ! কিস্তি মাথায় দিয়ে প্রার্থনা আহারে !! দল তার একটাই যাই কর তাই কর টাকা তার চাই চাই ! নারী গাড়ি সবি চলে কোনো কিছু মানা নাই ! এযে কোন ধর্ম বাংলায় এলো ভাই ! কত শত বই ঘেটে পেলামনা খুঁজে তাই ! ধর্মের দল গুলো এই সবে ভর্তি ! কথা কাজ যাই বলে মিথ্যে সত্তি ! ভাবে মোরা নাবালক তারা করে ফুর্তি !! এই সব দেখে হাসি ভাবি তাই যাই কোথা ? নির্বাক কত রব আর কত সব ব্যথা ? কবে জানি শুনি ভাই ওরা সবে গর্তে ! মাটিতে গেছে মিশে তারা মাটিটাকে উর্বর করতে !! জাহিদ ডাক্তার , ঢাকা ১০ ই আগস্ট , ২০১২ খ্রি :
ছবি
Zahiduzzaman Zahid মোবাইল এর মাধ্যমে আগস্ট 9 দেবকী পূত্র কাল রাত কি অষ্টমী তিথি ছিল ? কি জানি হবে হয়ত ; পঞ্জিকা তাই বলেছিল ! অত ঘন কৃষ্ণ কালো রাত মোর মনে হলোনাত ! মাসটা অবশশই শ্রাবন ; ভাদ্র নয়তো ? কলির কৃষ্ণ কাল মাঝ রাতে দেবকী সাথে ! বৃষ্টি ঝরে টিপ টিপ করে কালো পীচে রাতে ! উলঙ্গ কৃষ্ণ বাসুদেব পাশে নাই কংশ কারারক্ষী ! অসুরের দল নিয়েছে কাড়ি তার ঘরবাড়ি ! শয্যা তাই বুঝি আজ ফুটপাথে শুয়ে আড়াআড়ি ! কোন মহা পাপে পূর্ণ হইলে আসিবে আবার ধরাতে ? লক্ষ দেবকী অঝোরে কাঁদে আফ্রিকা আরবে ভারতে ! পুন্ড্র অধিপতি বাসুদেব নয় কংশ বধিছে ধরাতে ! কংসের সেনা জল স্থল ছেড়ে হানিছে মহাশুন্যে ! করিছে ধ্বংশ দেবালয় সব জানিনা সে কোন পুন্যে ! আজিকেও আছে মোর অজানা ! কল কাঠি নাড়ে কোন অসুরে ? তাবত জাহান পূজা করে তারে ? ভুলিয়া নিজ বসন খুলিয়া পূর্ণ ভুবন জুড়ে ! রক্ত স্নাত বিশ্ব বুঝিবা পড়িমড়ি তাত করে ! স্বর্গের রানী ভুবন মোহিনী বুঝি অতলান্ত পাড়ে ! জাহিদ ডাক্তার , ঢাকা ৯ ই আগস্ট , ২০১২ খ্রি :
ইদানিং কিছু কিছু মানুষ দেখি নিরাকার অকারণে ! না নয় চেহারায় আচারে আচরণে বাহিরের আবরণে ! প্রচারে প্রসারে মনে হয় ধার্মিক অন্তত বচনে ! যতটুকু কথনে তার কিঞ্চিত যদি থাকত পালনে ! সমাজটা বদলে যেত সত্তি দুদিনে ! এদেরকে ধর্মে বলে বুঝি এক নামে মুনাফেক ! কথা আর কাজে থাকে ফারাক সে অনেক !! মৌসুমী ধার্মিক আছে আরো ততোধিক ! উচ্চ কন্ঠ দেখো ফোটাতে সে নির্র্ভিক দাম্ভিক ! কথা শুনে মনে হয় বুঝি তার অবতার ! পান্শালাতে গাজী সব তার অধিকার ! খুব ভোরে উঠে গিয়ে পানি ঢালে গা ভোরে ! অফিসেতে দুর্বার ঘুষ পেলে সাবারে ! কিস্তি মাথায় দিয়ে প্রার্থনা আহারে !! দল তার একটাই যাই কর তাই কর টাকা তার চাই চাই ! নারী গাড়ি সবি চলে কোনো কিছু মানা নাই ! এযে কোন ধর্ম বাংলায় এলো ভাই ! কত শত বই ঘেটে পেলামনা খুঁজে তাই ! ধর্মের দল গুলো এই সবে ভর্তি ! কথা কাজ যাই বলে মিথ্যে সত্তি ! ভাবে মোরা নাবালক তারা করে ফুর্তি !! এই সব দেখে হাসি ভাবি তাই যাই কোথা ? নির্বাক কত রব আর কত সব ব্যথা ? কবে জানি শুনি ভাই ওরা সবে গর্তে ! মাটিতে গেছে মিশে তারা মাটিটাকে উর্বর করতে !! জাহিদ ডাক্তার , ঢাকা ১০ ই আগস্ট , ২০১২ খ্রি :