রাজনীতি গণতন্ত্র পরিবারতন্ত্র ইত্যাদি ভাবনা
পূর্ব প্রকাশিতের পর :
ধর্ম নিয়ে অনেক কথা বলেছি তবে মূলকথা আমি যা বলতে চাই তা হলো ধর্মকে রাজনীতি থাকে দুরে রাখতে চাইলেইকি আমরা তাকে দুরে রাখতে পারব ? উত্তরটা আমার কাছে না বোধক মনে হয় কারণ ইউরোপে সে চেষ্টা হয়েছে তারা চার্চকে রাজনীতির বাইরে রাখতে গিয়ে আমার মনে হয় রাজনীতিতে নৈতিকতার অবক্ষয় ডেকে এনেছে ! অনেকেই আমার সাথে দ্বিমত পোষণ করবেন তারা বলতে পারেন ধর্মীয় মৌলবাদীরা ধর্মকে রাজনীতির স্বার্থে বেবহার করেছে তার ভুরি ভুরি প্রমান তারা দেখাতে পারবেন তাও সত্য ! আবার কেউ কেউ বলবেন ধার্মিক শাসকরা অনেক সুন্দর ভাবে ধর্মীয় নৈতিকতা কাজে লাগিয়ে সুখী সমৃদ্ধ কল্যাণ রাষ্ট্রের নিদর্শন ইতিহাসে রেখে গেছেন ! আসলে দুয়ের উদাহরণই পৃথিবীতে ছিল ইতিহাসে তা লেখা আছে আমিও তা পরেছি ! তাই আমি বলতেচাই যেহেতু আদিম মানুষের নৈতিকতার সৃষ্টিতে ধর্ম একটা উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রেখেছে আজকের কিবা আগামী দিনের সমাজ গঠনে তার ভুমিকা নেতিবাচক আমরা ভাবতে চাই কেন ? উদাহরণ সরূপ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এইডস মুকাবেলার সেই স্লোগানের কথাই বলা যেতে পারে তারা বলেছে যৌন সম্পর্কে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলুন এইডস থেকে বাচুন ! কারণ কোনধর্মেই অনিয়ন্ত্রিত বহুগামিতাকে উত্সাহিত করা হয়নি তাই এ ক্ষেত্রে ধর্মীয় অনুশাসন মেনেচললে সুফল পাবার সম্ভাবনা আছে !
আমরা রাজনীতিকে নৈতিকতা ফিরিয়ে আনতে চাইলে ধর্মকে বাদদিয়ে আনব কেমন করে ? এখানে স্মরণ করা যেতে পারে সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি আসার পর পুজিপতিরা যখন বুঝতে পারল শ্রমিকের নায্য পাওনা দিতেগেলে তার সম্পদের পাহাড় ধংশ হয়ে যাবে তখন তারা সমাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে ধর্মকে উস্কে দিল চালালো অপপ্রচার বলতে শুরু করলো কমুনিস্টরা নাস্তিক ! আর অতি বিপ্লবীরা তাকে সঠিক ভাবে মোকাবেলা না করে উপরন্ত উপাসনালয় গুলো সম্মন্ধে লাগামহীন বক্তব্য দিয়ে আগুনে ঘি ঢেলে দিল ! ফলাফল মানুষের মূল যে সমসসা অর্থনৈতিক বৈষম্য কমিয়ে আনা যা সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির চালিকা শক্তি তা থেকে মানুষের দৃষ্টি সরে গেল ! লাভবান হলো পুজিপতি শোষক শ্রেণী ! আর অতিবিপ্লবিরা উপাসনালয় গুলোকে কম গুরুত্ব দিয়ে তারা হয়ে পড়ল গণবিচ্ছিন্ন প্রতি বিপ্লবীরা উপাসনালয় বর্জন করায় ভন্ড ধার্মিকরা দখল করলো উপাসনালয় তারা বিনাবাধায় সে স্থানসমূহ দখল করে নিল ! উপাসনালয় ধংশ করে কখনো ধর্ম কে মুছে ফেলা যায়না কারণ ধর্মের প্রকৃত স্থান মানুষের মনে যা মানুষকে নীতি শিক্ষার প্রাথমিক পাঠ দেয় যা মানুষ জীবনের শুরুতেই পরিবার থেকে পায় যা আমি শুরুতেই উল্লেখ করেছি ! তাই আজকের কর্তব্য আমার মনে হয় বকধার্মিকদের চিন্হিত করে মানুষের সামনে তাদের আসল চেহারা উন্মুক্ত করে দেয়া ! কিন্তু তা কিভাবে সম্ভব কোন পথে আমরা এগুবো ?.........চলব
পূর্ব প্রকাশিতের পর :
ধর্ম নিয়ে অনেক কথা বলেছি তবে মূলকথা আমি যা বলতে চাই তা হলো ধর্মকে রাজনীতি থাকে দুরে রাখতে চাইলেইকি আমরা তাকে দুরে রাখতে পারব ? উত্তরটা আমার কাছে না বোধক মনে হয় কারণ ইউরোপে সে চেষ্টা হয়েছে তারা চার্চকে রাজনীতির বাইরে রাখতে গিয়ে আমার মনে হয় রাজনীতিতে নৈতিকতার অবক্ষয় ডেকে এনেছে ! অনেকেই আমার সাথে দ্বিমত পোষণ করবেন তারা বলতে পারেন ধর্মীয় মৌলবাদীরা ধর্মকে রাজনীতির স্বার্থে বেবহার করেছে তার ভুরি ভুরি প্রমান তারা দেখাতে পারবেন তাও সত্য ! আবার কেউ কেউ বলবেন ধার্মিক শাসকরা অনেক সুন্দর ভাবে ধর্মীয় নৈতিকতা কাজে লাগিয়ে সুখী সমৃদ্ধ কল্যাণ রাষ্ট্রের নিদর্শন ইতিহাসে রেখে গেছেন ! আসলে দুয়ের উদাহরণই পৃথিবীতে ছিল ইতিহাসে তা লেখা আছে আমিও তা পরেছি ! তাই আমি বলতেচাই যেহেতু আদিম মানুষের নৈতিকতার সৃষ্টিতে ধর্ম একটা উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রেখেছে আজকের কিবা আগামী দিনের সমাজ গঠনে তার ভুমিকা নেতিবাচক আমরা ভাবতে চাই কেন ? উদাহরণ সরূপ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এইডস মুকাবেলার সেই স্লোগানের কথাই বলা যেতে পারে তারা বলেছে যৌন সম্পর্কে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলুন এইডস থেকে বাচুন ! কারণ কোনধর্মেই অনিয়ন্ত্রিত বহুগামিতাকে উত্সাহিত করা হয়নি তাই এ ক্ষেত্রে ধর্মীয় অনুশাসন মেনেচললে সুফল পাবার সম্ভাবনা আছে !
আমরা রাজনীতিকে নৈতিকতা ফিরিয়ে আনতে চাইলে ধর্মকে বাদদিয়ে আনব কেমন করে ? এখানে স্মরণ করা যেতে পারে সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি আসার পর পুজিপতিরা যখন বুঝতে পারল শ্রমিকের নায্য পাওনা দিতেগেলে তার সম্পদের পাহাড় ধংশ হয়ে যাবে তখন তারা সমাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে ধর্মকে উস্কে দিল চালালো অপপ্রচার বলতে শুরু করলো কমুনিস্টরা নাস্তিক ! আর অতি বিপ্লবীরা তাকে সঠিক ভাবে মোকাবেলা না করে উপরন্ত উপাসনালয় গুলো সম্মন্ধে লাগামহীন বক্তব্য দিয়ে আগুনে ঘি ঢেলে দিল ! ফলাফল মানুষের মূল যে সমসসা অর্থনৈতিক বৈষম্য কমিয়ে আনা যা সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির চালিকা শক্তি তা থেকে মানুষের দৃষ্টি সরে গেল ! লাভবান হলো পুজিপতি শোষক শ্রেণী ! আর অতিবিপ্লবিরা উপাসনালয় গুলোকে কম গুরুত্ব দিয়ে তারা হয়ে পড়ল গণবিচ্ছিন্ন প্রতি বিপ্লবীরা উপাসনালয় বর্জন করায় ভন্ড ধার্মিকরা দখল করলো উপাসনালয় তারা বিনাবাধায় সে স্থানসমূহ দখল করে নিল ! উপাসনালয় ধংশ করে কখনো ধর্ম কে মুছে ফেলা যায়না কারণ ধর্মের প্রকৃত স্থান মানুষের মনে যা মানুষকে নীতি শিক্ষার প্রাথমিক পাঠ দেয় যা মানুষ জীবনের শুরুতেই পরিবার থেকে পায় যা আমি শুরুতেই উল্লেখ করেছি ! তাই আজকের কর্তব্য আমার মনে হয় বকধার্মিকদের চিন্হিত করে মানুষের সামনে তাদের আসল চেহারা উন্মুক্ত করে দেয়া ! কিন্তু তা কিভাবে সম্ভব কোন পথে আমরা এগুবো ?.........চলব
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন