- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
বাঙালির দূর্গা
দুর্গতদের দূর্গা দুর্গতি হরণে !
শুধু সে একানা পুজি আছে লক্ষী
কননা তার দুজনা
সরস্বতি আছেননা
ওই খানে ঝামেলা
মোটে সে জানেনা
পড়ালেখা করেনা !
এই বার দেখব
বাঙালির প্রতিমা
মন্ডপে রাজারা
বারওয়ারী মন্ডপে
ঘটপুজা কি যেন
মনে কিছু থাকেনা
ফসলের দেবী মা
দশভুজা পারেনা
তা কখনো হয়না
তায়দেখো শারদীয় জোস্না !
কাশফুলে বর্না
লিখে রাখা যায়না !
নিজে গিয়ে দেখনা !
বুকভরা কান্না
অশ্রুর বননা
ঈদ পূজা পাশাপাশি
বহুদিন আসেনা !
আমদের রাজবাড়ি
সবকিছু বারওয়ারী
অত্যাচারী রাজাদের বাড়িঘর ছিলনা !
এতটুকু রাজ্যে রাজাছিল কমনা
দুইকুরি দশটা
গনে দেখো বেশিনা !
সব্রাজা বারওয়ারী
কিছু ছিল মাথাভারী !
বহু দিন পদ্মায়
দেবী বলে কান্না
বিসর্জন দেখিনা
হরি সভার দূর্গা
অপরূপ বোধনে
বেশেহাটা প্রতিমা
বেশ ভুষা মানেনা
পান্বাজারের দেবী
সুন্দর মিষ্টি
শিল্পীর আচরে
ত্রিলোক নয়না
আমাদের বন্ধুরা
দিলীপ আর গনারা
আল্পনা একে দিত
দেবী গড়তে জানেনা
বিশুদাসের বাংলা
মুখে কারো রোচেনা
বিলেতি পেলে তারা নিত কিছু খাজনা !
বরপুলে প্রতিমা
করে শুধু বাজনা
মান্না গেত গান
কলের গানে বাজত
সন্ধার ছলনা !
আজও যেন বাজেকানে
মাঝরাতে অঞ্জলি
দেখা বেশি হত না
আমার যে আপন মা
বাধা কভু দিত না !
লক্ষী কলে রাজাছিল
নামতার জানা না
পূজা হলে মাঝে মাঝে
যেতাম কিছু বন্ধু খোজে !
মিষ্টি দধি ফলারে
পেশ্শাদে কেটে দিত
কুল বেল ফুলনা !
বাজারের পূজাতে
অরতি হত ভালো
সাহাদের মন্ডপে
দেখতাম আরতি
হিন্দু মুসলিমে করত ফুর্তি
সেই সব গুনীরা
আজ গান গয়না
বয়সের ভারে আজ
কোনো কথা কয়না !
গুদার বাজার কেন নাম
আজতক জানিনা
সম্প্রীতি আজও আছে
চাইলেই যেও পাছে
এইবার পার্বনে
সঙ্গে ঈদ আছে
চাইলেই চল যাই
ঘর মোর ফাকা আছে
কোরবানী করি আমি
আমিষের প্রাপ্পো
নয় কোনো গপ্প
তাহাদের শরীরে
আছে তা স্বল্প
বছরে একবার
পায় তাই মাথা পিছু
হিম ঘর ঘরে ঘরে
উদর পূর্তি
নাহলে পেত ভাগ
হত মোর ফুর্তি
নায্য ভাগ পেলে
থাকে নাকি ঘাটতি ?
সব চেয়ে বাড়তি
জুতা মেরে গরুদান
গায় দেয় আস্কান
নাই তার ভাজ্খান
কোথা থেকে এলো ওরা
আজগুবি তালেবান
ফতোয়ায় কানভারী
কি যে সব বলেনা
ঠিক বুঝি ছলনা
খুব বেশি বলিনা
তাও মরা কজনা
কাজ ভাবি করব
একসাথে লড়ব
সৌদি রিয়ালে
বুশের ও ভাগ আছে
দুবাই চেননা
মরুদেশ আছে বেশ
রাজ্যের ধনীরা
লোভীদের মুনিরা
শিশু জকি রেহানা
চিত্কারে কাদেনা
উট তাই নড়েনা
যেত যদি তোর ছেলে
কাদ্তি চোখ মেলে
আছে কিছু ম্লেস্সো
কুটচালে স্বচ্ছ
পড়া লেখা জানলে
সকলেই বুঝত
অস্ত্রের কারবারী
মুখে ছোটে তুর্বুরি
রাত ভরে নাচবে
ভর হলে মাথাতে
পাগড়ি নাড়বে
জিবাস্শ্ব জালানি
কার্দেহে ছিল ভাই
কারো কিন্তু জানা নেই
পূর্ব পুরুষ বর্বর
আজও করে দরবার
জেলানি লোভে দেখো
সব মাথা উর্বর
স্বার্থের টান পলে
সবকিছু যায় ভুলে !
ধর্ম মানলে
ক্ষুধা ভয় থাকবে
ঠিকমত মুজুরিতে
ওরা কেন ঠকবে
কাজকরে যারা বেশি
লাঞ্ছিত তত বেশি
শ্রমিকের ঠকানো আছে কোনো ধর্মে ?
কেযে বড় ধার্মিক
বুঝা যায় কর্মে !
বাদবাকি যা আছে
কাজে লাগে বর্মে !
এত শত জ্ঞান পাপী
কথা থেকে এলো যে
ভাবছি বসে তাই
বুদ্ধের মন্দিরে
লোভীদের দেখি তাই
আমাদের সেই দিন
কবে জানি আসবে
সেদিনের তরে তাই
রাতদিন খেটে যাই !
আজ হোক কাল হোক ঠিক দিন আসবে !
ভন্ডের মুখ থেকে
মুখোশ খসে পড়বে !
আমি বলি দেখিনা
ধর্মের দোষনা
লোভ আর মোহতে
করছে বাহানা
বাংলার মাটি দেখো
অন্যায় সহেনা !
জাহিদ ডাক্তার ১০ ই অক্টোবর ২০১২ খ্রি :
বাঙালির দূর্গা
দুর্গতদের দূর্গা দুর্গতি হরণে !
শুধু সে একানা পুজি আছে লক্ষী
কননা তার দুজনা
দুর্গতদের দূর্গা দুর্গতি হরণে !
শুধু সে একানা পুজি আছে লক্ষী
কননা তার দুজনা
সরস্বতি আছেননা
ওই খানে ঝামেলা
মোটে সে জানেনা
পড়ালেখা করেনা !
এই বার দেখব
বাঙালির প্রতিমা
মন্ডপে রাজারা
বারওয়ারী মন্ডপে
ঘটপুজা কি যেন
মনে কিছু থাকেনা
ফসলের দেবী মা
দশভুজা পারেনা
তা কখনো হয়না
তায়দেখো শারদীয় জোস্না !
কাশফুলে বর্না
লিখে রাখা যায়না !
নিজে গিয়ে দেখনা !
বুকভরা কান্না
অশ্রুর বননা
ঈদ পূজা পাশাপাশি
বহুদিন আসেনা !
আমদের রাজবাড়ি
সবকিছু বারওয়ারী
অত্যাচারী রাজাদের বাড়িঘর ছিলনা !
এতটুকু রাজ্যে রাজাছিল কমনা
দুইকুরি দশটা
গনে দেখো বেশিনা !
সব্রাজা বারওয়ারী
কিছু ছিল মাথাভারী !
বহু দিন পদ্মায়
দেবী বলে কান্না
বিসর্জন দেখিনা
হরি সভার দূর্গা
অপরূপ বোধনে
বেশেহাটা প্রতিমা
বেশ ভুষা মানেনা
পান্বাজারের দেবী
সুন্দর মিষ্টি
শিল্পীর আচরে
ত্রিলোক নয়না
আমাদের বন্ধুরা
দিলীপ আর গনারা
আল্পনা একে দিত
দেবী গড়তে জানেনা
বিশুদাসের বাংলা
মুখে কারো রোচেনা
বিলেতি পেলে তারা নিত কিছু খাজনা !
বরপুলে প্রতিমা
করে শুধু বাজনা
মান্না গেত গান
কলের গানে বাজত
সন্ধার ছলনা !
আজও যেন বাজেকানে
মাঝরাতে অঞ্জলি
দেখা বেশি হত না
আমার যে আপন মা
বাধা কভু দিত না !
লক্ষী কলে রাজাছিল
নামতার জানা না
পূজা হলে মাঝে মাঝে
যেতাম কিছু বন্ধু খোজে !
মিষ্টি দধি ফলারে
পেশ্শাদে কেটে দিত
কুল বেল ফুলনা !
বাজারের পূজাতে
অরতি হত ভালো
সাহাদের মন্ডপে
দেখতাম আরতি
হিন্দু মুসলিমে করত ফুর্তি
সেই সব গুনীরা
আজ গান গয়না
বয়সের ভারে আজ
কোনো কথা কয়না !
গুদার বাজার কেন নাম
আজতক জানিনা
সম্প্রীতি আজও আছে
চাইলেই যেও পাছে
এইবার পার্বনে
সঙ্গে ঈদ আছে
চাইলেই চল যাই
ঘর মোর ফাকা আছে
কোরবানী করি আমি
আমিষের প্রাপ্পো
নয় কোনো গপ্প
তাহাদের শরীরে
আছে তা স্বল্প
বছরে একবার
পায় তাই মাথা পিছু
হিম ঘর ঘরে ঘরে
উদর পূর্তি
নাহলে পেত ভাগ
হত মোর ফুর্তি
নায্য ভাগ পেলে
থাকে নাকি ঘাটতি ?
সব চেয়ে বাড়তি
জুতা মেরে গরুদান
গায় দেয় আস্কান
নাই তার ভাজ্খান
কোথা থেকে এলো ওরা
আজগুবি তালেবান
ফতোয়ায় কানভারী
কি যে সব বলেনা
ঠিক বুঝি ছলনা
খুব বেশি বলিনা
তাও মরা কজনা
কাজ ভাবি করব
একসাথে লড়ব
সৌদি রিয়ালে
বুশের ও ভাগ আছে
দুবাই চেননা
মরুদেশ আছে বেশ
রাজ্যের ধনীরা
লোভীদের মুনিরা
শিশু জকি রেহানা
চিত্কারে কাদেনা
উট তাই নড়েনা
যেত যদি তোর ছেলে
কাদ্তি চোখ মেলে
আছে কিছু ম্লেস্সো
কুটচালে স্বচ্ছ
পড়া লেখা জানলে
সকলেই বুঝত
অস্ত্রের কারবারী
মুখে ছোটে তুর্বুরি
রাত ভরে নাচবে
ভর হলে মাথাতে
পাগড়ি নাড়বে
জিবাস্শ্ব জালানি
কার্দেহে ছিল ভাই
কারো কিন্তু জানা নেই
পূর্ব পুরুষ বর্বর
আজও করে দরবার
জেলানি লোভে দেখো
সব মাথা উর্বর
স্বার্থের টান পলে
সবকিছু যায় ভুলে !
ধর্ম মানলে
ক্ষুধা ভয় থাকবে
ঠিকমত মুজুরিতে
ওরা কেন ঠকবে
কাজকরে যারা বেশি
লাঞ্ছিত তত বেশি
শ্রমিকের ঠকানো আছে কোনো ধর্মে ?
কেযে বড় ধার্মিক
বুঝা যায় কর্মে !
বাদবাকি যা আছে
কাজে লাগে বর্মে !
এত শত জ্ঞান পাপী
কথা থেকে এলো যে
ভাবছি বসে তাই
বুদ্ধের মন্দিরে
লোভীদের দেখি তাই
আমাদের সেই দিন
কবে জানি আসবে
সেদিনের তরে তাই
রাতদিন খেটে যাই !
আজ হোক কাল হোক ঠিক দিন আসবে !
ভন্ডের মুখ থেকে
মুখোশ খসে পড়বে !
আমি বলি দেখিনা
ধর্মের দোষনা
লোভ আর মোহতে
করছে বাহানা
বাংলার মাটি দেখো
অন্যায় সহেনা !
জাহিদ ডাক্তার ১০ ই অক্টোবর ২০১২ খ্রি :
ওই খানে ঝামেলা
মোটে সে জানেনা
পড়ালেখা করেনা !
এই বার দেখব
বাঙালির প্রতিমা
মন্ডপে রাজারা
বারওয়ারী মন্ডপে
ঘটপুজা কি যেন
মনে কিছু থাকেনা
ফসলের দেবী মা
দশভুজা পারেনা
তা কখনো হয়না
তায়দেখো শারদীয় জোস্না !
কাশফুলে বর্না
লিখে রাখা যায়না !
নিজে গিয়ে দেখনা !
বুকভরা কান্না
অশ্রুর বননা
ঈদ পূজা পাশাপাশি
বহুদিন আসেনা !
আমদের রাজবাড়ি
সবকিছু বারওয়ারী
অত্যাচারী রাজাদের বাড়িঘর ছিলনা !
এতটুকু রাজ্যে রাজাছিল কমনা
দুইকুরি দশটা
গনে দেখো বেশিনা !
সব্রাজা বারওয়ারী
কিছু ছিল মাথাভারী !
বহু দিন পদ্মায়
দেবী বলে কান্না
বিসর্জন দেখিনা
হরি সভার দূর্গা
অপরূপ বোধনে
বেশেহাটা প্রতিমা
বেশ ভুষা মানেনা
পান্বাজারের দেবী
সুন্দর মিষ্টি
শিল্পীর আচরে
ত্রিলোক নয়না
আমাদের বন্ধুরা
দিলীপ আর গনারা
আল্পনা একে দিত
দেবী গড়তে জানেনা
বিশুদাসের বাংলা
মুখে কারো রোচেনা
বিলেতি পেলে তারা নিত কিছু খাজনা !
বরপুলে প্রতিমা
করে শুধু বাজনা
মান্না গেত গান
কলের গানে বাজত
সন্ধার ছলনা !
আজও যেন বাজেকানে
মাঝরাতে অঞ্জলি
দেখা বেশি হত না
আমার যে আপন মা
বাধা কভু দিত না !
লক্ষী কলে রাজাছিল
নামতার জানা না
পূজা হলে মাঝে মাঝে
যেতাম কিছু বন্ধু খোজে !
মিষ্টি দধি ফলারে
পেশ্শাদে কেটে দিত
কুল বেল ফুলনা !
বাজারের পূজাতে
অরতি হত ভালো
সাহাদের মন্ডপে
দেখতাম আরতি
হিন্দু মুসলিমে করত ফুর্তি
সেই সব গুনীরা
আজ গান গয়না
বয়সের ভারে আজ
কোনো কথা কয়না !
গুদার বাজার কেন নাম
আজতক জানিনা
সম্প্রীতি আজও আছে
চাইলেই যেও পাছে
এইবার পার্বনে
সঙ্গে ঈদ আছে
চাইলেই চল যাই
ঘর মোর ফাকা আছে
কোরবানী করি আমি
আমিষের প্রাপ্পো
নয় কোনো গপ্প
তাহাদের শরীরে
আছে তা স্বল্প
বছরে একবার
পায় তাই মাথা পিছু
হিম ঘর ঘরে ঘরে
উদর পূর্তি
নাহলে পেত ভাগ
হত মোর ফুর্তি
নায্য ভাগ পেলে
থাকে নাকি ঘাটতি ?
সব চেয়ে বাড়তি
জুতা মেরে গরুদান
গায় দেয় আস্কান
নাই তার ভাজ্খান
কোথা থেকে এলো ওরা
আজগুবি তালেবান
ফতোয়ায় কানভারী
কি যে সব বলেনা
ঠিক বুঝি ছলনা
খুব বেশি বলিনা
তাও মরা কজনা
কাজ ভাবি করব
একসাথে লড়ব
সৌদি রিয়ালে
বুশের ও ভাগ আছে
দুবাই চেননা
মরুদেশ আছে বেশ
রাজ্যের ধনীরা
লোভীদের মুনিরা
শিশু জকি রেহানা
চিত্কারে কাদেনা
উট তাই নড়েনা
যেত যদি তোর ছেলে
কাদ্তি চোখ মেলে
আছে কিছু ম্লেস্সো
কুটচালে স্বচ্ছ
পড়া লেখা জানলে
সকলেই বুঝত
অস্ত্রের কারবারী
মুখে ছোটে তুর্বুরি
রাত ভরে নাচবে
ভর হলে মাথাতে
পাগড়ি নাড়বে
জিবাস্শ্ব জালানি
কার্দেহে ছিল ভাই
কারো কিন্তু জানা নেই
পূর্ব পুরুষ বর্বর
আজও করে দরবার
জেলানি লোভে দেখো
সব মাথা উর্বর
স্বার্থের টান পলে
সবকিছু যায় ভুলে !
ধর্ম মানলে
ক্ষুধা ভয় থাকবে
ঠিকমত মুজুরিতে
ওরা কেন ঠকবে
কাজকরে যারা বেশি
লাঞ্ছিত তত বেশি
শ্রমিকের ঠকানো আছে কোনো ধর্মে ?
কেযে বড় ধার্মিক
বুঝা যায় কর্মে !
বাদবাকি যা আছে
কাজে লাগে বর্মে !
এত শত জ্ঞান পাপী
কথা থেকে এলো যে
ভাবছি বসে তাই
বুদ্ধের মন্দিরে
লোভীদের দেখি তাই
আমাদের সেই দিন
কবে জানি আসবে
সেদিনের তরে তাই
রাতদিন খেটে যাই !
আজ হোক কাল হোক ঠিক দিন আসবে !
ভন্ডের মুখ থেকে
মুখোশ খসে পড়বে !
আমি বলি দেখিনা
ধর্মের দোষনা
লোভ আর মোহতে
করছে বাহানা
বাংলার মাটি দেখো
অন্যায় সহেনা !
জাহিদ ডাক্তার ১০ ই অক্টোবর ২০১২ খ্রি :
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন